Threat to Salman: ` ম্যাটার ক্লোজ করনা হ্যায়`, সলমান খানকে ফের হুমকি কুখ্যাত ডনের
Threat to Salman: গত বছর জুন মাসে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে একটি হুমকি চিঠি পান সলমানের বাবা সেলিম খান। বাড়ির সামনের একটি বেঞ্চে এই চিঠি রাখা ছিল বলে সূত্রের খবর। চিঠিতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, সিধু মুসেওয়ালার মতো পরিণতি হবে সলমান খান এবং তাঁর বাবা সেলিম খানের
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গতবছর জুনের পর এবার ফের হুমকি সলমান খানকে। শনিবার একটি ইমেল এসেছে সলমানের ম্যানেজারের কাছে। মুম্বই পুলিস সূত্রে খবর, সেই মেলটি পাঠিয়েছে কানাডা প্রবাসী ডন গোল্ডি ব্রার এর এক সহযোগী। মেলটিতে উল্লেখ করা হয়েছে তিহাড় জেল থেকে দেওয়া ডন লরেন্স বিষ্ণোইয়ের হুমকির কথা। সলমানের ম্যানেজারকে বলা হয়েছে সলমন খানের সঙ্গে মুখোমুখি কথা বলতে চায় গোল্ডি। ওই মেলের কথা জানাতেই লরেন্স বিষ্ণোই, গোল্ডি ব্রার ও মোহিত গর্গ নামে অন্য এক মাফিয়া ডনের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে পুলিস।
আরও পড়ুন- সুকন্যার আরও ১০ কোটির এফডি-র হদিস, টাকার উত্স ফাঁস করলেন অনুব্রত সিএ
কেন ওই মেলে সলমানের সম্পর্কে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ইন্টারবিউয়ের কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে? ওয়াকাবিহাল মহলের ধারনা, তিহাড় জেল থেকে দেওয়া এক হুমকিতে বিষ্ণোই বলেছিল এবার তার লক্ষ্য সলমন। শনিবার বিকেলে সলমানের ম্য়ানেজারের কাছে আসা ওই হুমকি মেলটি করা হয়েছে মোহিত গর্গ নামে একজনরে মেল থেকে। সেখানে লেখা হয়েছে, 'গোল্ডি ভাইকো বাত করনি হ্যায় তেরে বস সলমান সে। লরেন্সকা ইন্টাভিউ দেখ হি লিয়া হোগা। আভি ম্যাটার ক্লোজ করনা হ্যায়। সময় আছে। খবর দিয়ে দিলাম। পরের বার ঝটকা লাগবে।'
ওই ইমেলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কথা না শুললে পরিণাম ভালো হবে না। ওই মেল পাওয়ার পরই বান্দ্রা পুলিসে অভিযোগ করেন সলমানের ম্যানেজার। এনিয়ে বান্দ্রা পুলিসের তরফে এক সর্বভারতীয় দৈনিককে বলা হয়েছে, ওই খবর পাওয়ার পরই সলমানের নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আগেই সলমান বিষ্ণোই গ্য়াংয়ের নিশানায় ছিলেন। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে পুলিস।
উল্লেখ্য, গত বছর জুন মাসে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে একটি হুমকি চিঠি পান সলমানের বাবা সেলিম খান। বাড়ির সামনের একটি বেঞ্চে এই চিঠি রাখা ছিল বলে সূত্রের খবর। চিঠিতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, সিধু মুসেওয়ালার মতো পরিণতি হবে সলমান খান এবং তাঁর বাবা সেলিম খানের। এরপরই বান্দ্রা থানার দ্বারস্থ হয় খান পরিবার। সলমান খানের বাড়ি এবং তাঁর আশপাশের এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেন তদন্তকারীরা। যদিও কাউকে চিহ্নিত করতে পারেনি পুলিস।