COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়েব ডেস্ক: আবার নারীশক্তিকে হাতিয়ার করে ছবি পরিচালনা করলেন মধুর ভান্ডারকর। তবে এই প্রথম পিরিয়ড ছবি। রাজনৈতিক ছবি করার অভিজ্ঞতা ট্রেলার লঞ্চে জানালেন কলাকুশলীরা।


 



১৯৭৫ এর জুন থেকে ১৯৭৭ এর মার্চ মাস, এই ২১ মাস ভারতীয় ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়কাল। যে সময় কালে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী  ঘোষণা করেন এমার্জেন্সি পিরিয়ড। এই এমার্জেন্সি পিরিয়ডকে নিজের ছবিতে তুলে ধরার চেষ্টা করলেন পরিচালক মধুর ভান্ডারকর।  রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তৈরি ছবির জন্য রিসার্চ ওয়ার্ক করতে হয়েছে প্রচুর। তবে ছবিতে যেমন তখনকার রাজ করা রাজনৈতিক নেতাদের চিত্র নানা চরিত্রে তুলে ধরা হয়েছে,তেমনি রয়েছে বেশ কিছু ফিকশন চরিত্র। ইন্দু সরকারের ট্রেলার লঞ্চে জানালেন পরিচালক।


ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুপ্রিয়া বিনোদ আর এক্কেবারে অন্যলুকে সঞ্জয় গান্ধীর চরিত্রে নীল নীতিনকে একেবারেই চেনা যাচ্ছেনা। পাওয়ারফুল এক নারী চরিত্র ইন্দু সরকার। যে চরিত্রে কীর্তি কুলহারি। ছবির স্বার্থে স্পিচ থেরাপিও শিখতে হয়েছে কীর্তিকে। বলিউডে এর আগে কাজ করলেও মধুর ভান্ডারকরের সঙ্গে এই প্রথম কাজ বাঙালি অভিনেতা টোটা রায়চৌধুরীর। অনেকদিনের ইচ্ছে এতদিনে পূরণ হয়েছে অনুপম খের এর।কী এই ইচ্ছে? রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করে ছবির গল্প। ট্রেলার মুক্তির পর কোনরকম কন্ট্রোভার্সি তৈরি না হলেও মুক্তির আগে এই ছবির বিতর্কে জড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই বিষয়ে কতটা টেনশন রয়েছে জানা গেল অনুপম খেরের কাছে।