নিজস্ব প্রতিবেদন : ​পিকুর পরপরই তাঁর রোগ ধরা পড়ে। নিউরোঅন্ডোক্রাইন টিউমার বাসা বেঁধেছে তাঁর শরীরে। চিকিতসকদের ওই খবরের পরই লন্ডনে উড়ে যান চিকিতসার জন্য। স্ত্রী সুতপা শিকদারের সঙ্গে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একবার দেশে ফেরেন ইরফান খান কিন্তু প্রয়োজনীয় কাজ মিটিয়ে ফের বিদেশে উড়ে যান তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওই সময় বিমানবন্দরে পাপারাতজির ক্যামেরায় ধরা পড়ে ইরফানের ছবি। যদিও পাপারাতজির সামনে এলেও, ওই সময় নিজের চেহারা প্রকাশ করতে চাননি বলিউড অভিনেতা। ফলে মুখ ঢেকেই বিমানবন্দরে পাপারাতজির সামনে আসেন ইরফান।


আরও পড়ুন : মৃত্যুর আগে কী লেখেন ইরফান খান, দেখুন অভিনেতার শেষ বার্তা


দেখুন সেই ভিডিয়ো...


 



সোমবার থেকে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন ইরফান খান। গুরুতর অবস্থায় মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আইসিইউতে নিয়ে যান চিকিতসকরা। সেখানেই চলছিল তাঁর চিকিতসা। কোকিলাবেন হাসপাতালে ভর্তির পর ইরফানের মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।


আরও পড়ুন : পড়তে পড়তেই ভালবাসা, ১৯৯৫-তে সুতপা শিকদারের সঙ্গে এভাবেই বাঁধা পড়েন ইরফান


যদিও তাঁর মুখপাত্র স্পষ্ট জানান, আইসিইউতে চিকিতসকদের নজরদারিতে রয়েছেন ইরফান খান। মনের জোর এবং চিকিতসকদের চেষ্টায় শিগিগরই কোলন ইনফেকশন কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠবেন অভিনেতা। সংবাদমাধ্যমের সামনে এমন আশার বাণী শোনান ইরফানের মুখাপাত্র। শত চেষ্টা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত স্ত্রী এবং দুই ছেলেকে ছেড়ে চলে যান বলিউডের অন্যতম সেরা অভিনেতা।