নিজস্ব প্রতিবেদন: করুণাকে ফুলশয্যার সাজে সাজানোর সময় তার পিসি তাকে কথা শোনাতে ছাড়ে না। ছোট খুকি, করুণাকে সাজায়। এদিকে পদ্ম জ্বরে কাতর হয়ে নিজের ঘরে শুয়ে থাকে। রানী ওই ঘরে এলে পদ্মকে দেখে বদ্যি মশাইকে খবর দিতে চায়। কিন্তু, পদ্ম তাঁকে কটূ কথা শোনায়। মথুরকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় যে সে বেশ রুষ্ট, মা'কে সেটা বুঝিয়ে দেয় পদ্ম। অন্যান্য জামাইরা বিশেষ করে বড় জামাই কেন সমতুল্য যত্ন পাবেন না, এই তার আক্ষেপ। রানী তাকে বোঝালেও সে বোঝে না। পদ্মার জ্বরের খবর সে বড় জামাইকে জানায় ও তার সাথে কথা বলতে বলে। এদিকে ছোট খুকি, করুণাকে মথুরামোহনের ঘরে দিয়ে যায়। এরপর মথুর করুনাকে একটি রুপোর পায়ের তোড়া উপহার দেয় এবং বলে তার সামর্থে সে ওইটুকুই পেরেছে। মথুর আরও বলে সে চেষ্টা করবে এরপর থেকে তার সমস্ত দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে। দুঃসময়ে তাদের পরিবারের মান রাখার জন্য করুণা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়। নিজের সোনার তোড়া খুলে সে মথুরের দেওয়া তোড়া পড়ে নেয়।  অসুবিধে হলে মথুর তাকে সাহায্য করবে বলে পায়ে হাত দিলে করুণা সংকোচ বোধ করে। এখানে ক্লিক করে দেখুন- করুণাময়ী রানী রাসমণি


আরও পড়ুন- দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়েছে 'করুণাময়ী রানী রাসমণি'