নিজস্ব প্রতিবেদন : গানের পাশাপাশি অন্যধারার কাজ করার তাগিদ থেকে "চারণ ফাউন্ডেশন" তৈরি করলেন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র। প্রথম উদ্যোগ অচেনা শান্তিনিকেতনকে চেনার। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি শান্তিনিকেতনে হবে আলপনা, সাঁওতালি নৃত্য, বাউল গান,ঘাসের গহনা তৈরির কর্মশালা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শান্তিনিকেতনের আশ্রম শিক্ষায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে আলপনার প্রচলন করেছিলেন, তা ছিল প্রকৃতি শিক্ষারই একটা রূপ। আচার্য নন্দলাল বসুর শিক্ষাদর্শে কিরণমালা দেবী, সুকুমারী দেবী, গৌরী ভন্জ, যমুনা দেবী, ননীগোপাল ঘোষ, এঁদের হাত ধরে আলপনার এই রীতি সারা পৃথিবীতে খ্যাতি পেয়েছে। পরবর্তীকালে সেই ধারা বহন করে আলপনারীতির সুযোগ্য শিল্পী হয়ে ওঠেন শ্রী সুধী রঞ্জন মুখোপাধ্যায়।


আরও পড়ুন-প্রয়াত অভিনেতা Indrajit Deb



১৯৭৬-এ সুধী জাতীয়বৃত্তি নিয়ে কলাভবনে আসেন। পরবর্তীকালে সেখানেই শিক্ষকতা করার সঙ্গে  শান্তিনিকেতনের বিভিন্ন ঋতুউৎসবে আলপনা দেওয়ার প্রধান কান্ডারী হয়ে ওঠেন সুধী রঞ্জন মুখোপাধ্যায়। এছাড়াও রবীন্দ্রনাট্যের পোশাক, অলঙ্কার, মঞ্চসজ্জাতেও  তাঁর অবদান স্মরনীয় হয়ে থাকবে।



আগামী ৬ই ফেব্রুয়ারি  সকাল ১০টায়, শান্তিনিকেতনে সোনাঝুরি গেষ্ট হাউজ, যা 'দুর্গাবাড়ী' নামে পরিচিত, সেখানে  শ্রী সুধী রঞ্জন মুখোপাধ্যায় আলপনা শেখাবেন, এবং আলপনা নিয়ে কিছু কথাও বলবেন।