নিজস্ব প্রতিবেদন: বেদে বিভিন্ন রকমের বিয়ের উল্লেখ রয়েছে। এর মধ্যে ব্রাহ্ম বিবাহ ছাড়া প্রজাপতি বা গান্ধর্ব্য বিবাহের মতো অন্য পদ্ধতিতে কন্যাদানের কথা উল্লেখ নেই। অথচ কালের নিয়মে বিয়েতে কন্যাদান হয়ে দাঁড়িয়েছে এক অপরিহার্য রীতি। তবে বদলাচ্ছে সময়, বদলাচ্ছে সমাজের দৃষ্টিকোণ। বিয়ের অনুষ্ঠানে কন্যাদান অপরিহার্য নয়, কন্যা কি কোন জিনিস যে তাঁকে দান করা হবে, বর্তমান সময়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। ইতিমধ্যেই বাংলায় তৈরি হয়েছে মহিলা পুরোহিতদের একটি দল, যাঁরা বিয়েতে কন্যাদান রীতি পালন করেন না। এবার এই কন্যাদান প্রথা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অভিনেত্রী আলিয়া ভাট (Alia Bhatt)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সম্প্রতি এক বিজ্ঞাপনে তিনি বলছেন কন্যাদান নয়, এই রীতির নাম হওয়া উচিত কন্যামান অর্থাৎ কন্যাকে দান না করে তাঁকে মান দেওয়া উচিত। বিজ্ঞাপনে তিনি বলেছেন, 'সবাই বলে কন্যা হল অন্যের ধন, কিন্তু কন্যা না অন্য কারোর না সে ধন। কন্যা কোনও দানের বস্তু নয়।' কিন্তু এর জেরেই বিতর্কের মুখে পড়েছেন অভিনেতা। নেটিজেনদের দাবি কন্যাদান অস্বীকার করা মানে হিন্দু সংস্কারের বিরোধিতা করা। 



আরও পড়ুন:''এই কোর্টে আস্থা নেই'', Javed Akhtar-এর মানহানি মামলায় উচ্চ আদালতে Kangana 


অনলাইনে এই বিজ্ঞাপন প্রকাশ্যে আসতেই সেই ব্র্যান্ড ও আলিয়ার দিকে ধেয়ে আসে তির্যক মন্তব্য। হিন্দু বিয়ের রীতির বিরুদ্ধে তৈরি হয়েছে এই বিজ্ঞাপন দাবি নেটিজেনদের। আলিয়াকে নিয়ে তারি হয়েছে মিম। এক নেটিজেন লেখেন, আলিয়া সম্ভবত তাঁর বাবার থেকে অনুপ্রাণিত যিনি নারী শক্তি ক্ষমতায়নের চ্যাম্প। এমনকি মহেশ ভাট ও তাঁর মেয়ে পুজা ভাটের চুম্বনের একটি ছবি টুইট করেও ভর্ৎসনা করেন আলিয়াকে। অন্য এক নেটিজেন লিখেছেন, সেলেব্রিটিদের কোনও স্পর্শকাতর বিষয়ে কথা বলার আগে ভাবা উচিত। 



 





(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)