Nusrat Jahan : ক্যামেরার সামনেই পোশাক বদল নুসরতের ! `এ কী করছেন?` বলছে নেটপাড়া
তিনি নুসরত। একাধারে অভিনেত্রী, অন্যধারে সাংসদ, আবার তিনি যশ দাশগুপ্তের স্ত্রী এবং ১৩ মাসের ছোট্ট শিশু ঈশানের মাও বটে। আর সেই সব দায়িত্বই সমান তালে পালন করে যাচ্ছেন নুসরত জাহান। আবার এই সবকিছুর ফাঁকে তিনি নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের মনোরঞ্জন করতেও ভুলছেন না সাংসদ, অভিনেত্রী। সম্প্রতি নুসরতের পোস্ট করা একটি ভিডিয়ো ঘিরে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া।
Nusrat Jahan, জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো : তিনি নুসরত। একাধারে অভিনেত্রী, অন্যধারে সাংসদ, আবার তিনি যশ দাশগুপ্তের স্ত্রী এবং ১৩ মাসের ছোট্ট শিশু ঈশানের মাও বটে। আর সেই সব দায়িত্বই সমান তালে পালন করে যাচ্ছেন নুসরত জাহান। আবার এই সবকিছুর ফাঁকে তিনি নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের মনোরঞ্জন করতেও ভুলছেন না সাংসদ, অভিনেত্রী। সম্প্রতি নুসরতের পোস্ট করা একটি ভিডিয়ো ঘিরে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া।
কিন্তু কী এমন পোস্ট করেছেন সাংসদ, অভিনেত্রী?
নুসরত সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ভিডিয়োটি পোস্ট করেছেন, তাতে প্রথমে একটি লাল রঙের টি-শার্টে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই ক্যামেরার সামনেই পোশাক বদলে ফেলেন অভিনেত্রী। ক্যামেরার সামনে পোশাক বদল! একী করলেন অভিনেত্রী। তা নিয়েই সোশ্যালে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। উঠে এসেছে কমেন্টের বন্যা। কেউ লিখেছেন, ঘরে ও বাইরে দু-তরফেই সুন্দর! কেউ চমকে গিয়ে লিখেছেন, 'এটা কী! কী করছেন আপনি!' কেউ আবার নুসরতের রূপ নিয়ে মন্তব্য করেছেন।
আরও পড়ুন-মা নেই, কেঁদেই চলেছে বোজো ও তোজো
আরও পড়ুন-পরীমণির সঙ্গে চুলোচুলি, রাজকে ছাড়লেন মিম...
প্রসঙ্গত, প্রেম, বিয়ে, নিখিল জৈনের সঙ্গে বিচ্ছেদ, মা হওয়া, যশের সঙ্গে বিয়ে গত বছর নুসরতকে নিয়ে কিছু কম বিতর্ক হয়নি। তবে নুসরত আছেন নুসরতেই, কোনও বিতর্কেই তিনি কখনও কান দেননি। আবার এই মুহূর্তে যশের সঙ্গে জমিয়ে সংসারও করছেন নুসরত জাহান। আবার সাংসদ হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
সম্প্রতি নিজের সংসদীয় এলাকা বসিরহাটে গিয়েছিলেন নুসরত। বসিরহাট কলেজের ৭৫তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সেখানে সকলের অনুরোধে গান গেয়ে শোনান অভিনেত্রী। প্রিয় অভিনেত্রীর গলায় গান শুনে আপ্লুত হয়ে যান কলেজের ছাত্রছাত্রীরাও। এবিষয়ে নুসরতকে প্রশ্ন করা হলে তিনি অবশ্য বলেছিলেন, 'গান যে আমার খুব ভালো লাগে তা নয়, তবে মানুষজনের ভালো লাগে, বাচ্চাদের ভালো লাগে। আমরা তো নায়িকা, গায়িকা নই। বসিরহাট কলেজের ৭৫ বছর পূরণ হয়েছে। আমি এই কলেজের সভাপতি, তাই গর্বের জায়গা থেকেই বলছি, এখানে ৭ বছর আগেও অনুষ্ঠান করতে এসেছিলাম, এখানকার মানুষের কাছে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। সেই ঋণ আমার শোধ করার পালা। আমি চাই কলেজের আরও উন্নতি হোক। এই কলেজে আমরা প্রথমদিকে যেভাবে দেখেছিলাম, ঈশ্বরের কৃপায় এই কলেজকে উন্নত জায়গায় পৌঁছে দিতে পেরেছি। বসিরহাট কলেজেকে আমরা যেন আরও উন্নত জায়গায় পৌঁছে দিতে পারি, এখানকার কলেজে ছাত্রছাত্রীরাও যেন আরও উন্নতি করে। নিজের জীবনে অনুপ্রাণিত হয়, প্রতিষ্ঠিত হয়।'