নিজস্ব প্রতিবেদন: সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা ও তাঁদের ছেলেমেয়ের ট্রোল হওয়ার ঘটনা নতুন নয়। এর আগে বহুবার বিভিন্ন কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলিংয়ের শিকার হতে হয়েছে অজয় দেবগণ ও কাজলের মেয়ে নাইসা দেবগণকে। ফের একবার তাঁর সঙ্গে এই একই ঘটনা ঘটল নাইসার সঙ্গে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় নাইসার ট্রোল হওয়ার কারণ, তাঁর দাদুর মৃত্যুর ঠিক একদিন পর নাইসার পার্লারে যাওয়া। গত সোমবার মৃত্যু হয় অজয় দেবগণের বাবা তথা কাজলের শ্বশুরমশাই বীরু দেবগণের। আর তার ঠিক একদিন পর মঙ্গলবারই নাইসা দেবগণকে পার্লার থেকে বের হতে দেখা যায়। সেসময় পাপারাৎজির ক্যমেরাবন্দি হন কাজল কন্যা। যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়।


আরও পড়ুন-ফের পুরনো প্রেমিকা রানির কাছে ফিরছেন অভিষেক?


কেউ বলেন ''গতকালই যার দাদুর মৃত্যু হয়েছে, সে কীভাবে আজ পার্লারে যেতে পারে?'' কেউ আবার নাইসার পোশাক নিয়ে সমালোচনা করেছেন। যদিও কারোর আবার বক্তব্য ''ছবিটি নিশ্চয় পুরনো, তা নাহলে কীভাবে কেউ দাদুর মৃত্যুর পরদিন পার্লারে যেতে পারে।'' এই রকমই নানান কথা উঠে আসে নেটিজেনদের কমেন্টে।




আরও পড়ুন-অরিন্দম শীলের হাত ধরে বাংলা সিনেমায় 'ডেবিউ' হচ্ছে 'মিতিন মাসি'র, দেখে নিন কী বললেন পরিচালক...



প্রসঙ্গত, এর আগে এক সাক্ষাৎকারে পাপারাৎজিদের কাছে অজয় দেবগণ অনুরোধ করেন, ''দয়া করে আমার ছেলেমেয়েদের এত ছবি তুলবেন না, তাঁদের পিছু নেবেন না। তাঁর বাবা-মা তারকা হওয়ার জন্য তাঁরা কেন ভুক্তভোগী হবে। তাঁদেরকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে দিন। '' ট্রোলিং-এর প্রসঙ্গে অজয় দেবগণ আরও বলেন, মানুষ যখন সমালোচনা করেন তাঁরা হয়ত ভুলে যান যে ওর বয়স মাত্র ১৬ বছর। আমাদের নিয়ে সমালোচনা করুন ঠিক আছে, তবে আমার সন্তানদের দয়া করে এভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণ করবেন না। 


পাশাপাশি সন্তানদের বড় করার প্রসঙ্গে সাক্ষাৎকারে অজয় বলেন, ''কাজল ভীষণই কড়া, তবে আমি সবসময়ই আমার সন্তানদের আবাদর মেটানোর চেষ্টা করি। ওরা যা চায় দেওয়ার চেষ্টা করি, আর সেকথা অবশ্যই কাজলকে না জানানোর চেষ্টা করি। আমি সাধারণ মিডিল ক্লাস পরিবারে বড় হয়েছি। এখন হয়ত আমার কাছে বড় বাড়ি আছে, তবে আমি এখনও আমার বাবা-মাকে নিয়ে যৌথ পরিবারের থাকি। আমি চাই আমার সন্তানরাও এভাবেই বড় হোক। ''


আরও পড়ুন-'আদর্শ দম্পতি' এমনই হওয়া উচিত! দেখুন কী বললেন শ্রাবন্তীর স্বামী