নিজস্ব প্রতিবেদন : মৃত্যুর আগে নিজের কাছের বন্ধুকে ফোন করেন রাজীব কাপুর। ৮ ফেব্রুয়ারি রাজীব খান্না নামে স্কুলের এক বন্ধুকে ফোন করে তাঁর পরিবারের অবস্থা নিয়ে খোঁজ নেন রাজীব। বন্ধুর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা বলার পর আচমকাই রাজীব কাপুর কীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লেন, তা নিয়ে এখনও যেন ঘোর কাটছে না কারও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা যাচ্ছে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে কাছের বন্ধুদের হোয়াটস অ্যাপের চ্যাটে কথা বলেন রাজীব কাপুর। সেখানে রাজীব খান্না নামে ব্যক্তি তাঁর মেয়ের সাফল্যের কথা তুলে ধরলে, রাজীব কাপুর খুশি হয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে রাজীব কাপুর ওই ব্যক্তিকে ফোন করেন এবং কথা বলেন। বেশ কিছুক্ষণ দুই বন্ধুর মধ্যে ফোনে কথা হয়। বন্ধুদের সঙ্গে হোয়াটস অ্যাপের চ্যাটে কথা বলার সময় রীতিমতো উচ্ছ্বসিত ছিলেন রাজীব কাপুর। 


আরও পড়ুন : ​কোভিডের জের, রাজীব কাপুরের শ্রাদ্ধের কাজ বাতিল পরিবারের


বিবেক ভাসওয়ানি নামে রাজীব কাপুরের আরও এক বন্ধু প্রয়াত অভিনেতার বিষয়ে মুখ খোলেন। প্রযোজক পরিচালক বিবেক ভাসওয়ানি বলেন, রাজীব খুব ভাল মনের মানুষ ছিলেন। কাছের বন্ধুকে হারিয়ে তাঁর জীবনের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল বলেও মন্তব্য করেন বিবেক। 


আরও পড়ুন : ​রমরমিয়ে চলছে পর্ন র‌্যাকেট, জোর করে মডেলকে দিয়ে নগ্ন ভিডিয়ো শ্যুটের অভিযোগ


৯ ফেব্রুয়ারি চেম্বুরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় রাজীব কাপুরকে। হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরই রাজীবকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। যদিও চিকিৎসকরা অনেক চেষ্টা করেও শেষরক্ষা করতে পারেননি।  মঙ্গলবার দুপুরে মৃত্যু হয় রাজীব কাপুরের।


আরও পড়ুন : ফিরে দেখা চিম্পু, আশা জাগিয়েও সাফল্যের শিখর ছুঁতে পারেননি কাপুর তনয়


'রাম তেরি গঙ্গা মইলির' পর 'জলজলা', 'নাগ নাগিনের' মতো বেশ কয়েকটি সিনেমায় রাজীব কাপুর অভিনয় করেন। বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও শেষ পর্যন্ত রূপোলি পর্দা থেকে সরে যান রাজ কাপুরের ছেলে। অভিনয় থেকে সরে গিয়ে শেষ পর্যন্ত পরিচালনা এবং প্রযোজনার কাজ শুরু করেন রাজীব কাপুর।