নিজস্ব প্রতিবেদন : ​সুশান্তের সঙ্গে তিনি লিভ ইন সম্পর্কে ছিলেন। ২০২০ সালের ৮ জুন পর্যন্ত তাঁরা একই সঙ্গে ছিলেন। ৮ জুনের পর সুশান্তের ফ্ল্য়াট ছেড়ে তিনি নিজের বাড়িতে চলে যান। সুশান্তের সঙ্গে লিভ ইন সম্পর্কের পর হঠাত করে তাঁর যখন আত্মহত্যার খবর পান, ওই সময় মানসিকভাবে তিনি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। কিন্তু সুশান্তের মৃত্যুর পর কৃষ্ণ কিশোর সিং তাঁকে মিথ্যে অভিযোগে ফাঁসিয়ে দিচ্ছেন। নিজের প্রভাব খাটিয়ে কৃষ্ণ কিশোর সিং তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন বলেও শীর্ষ আদালতের কাছে আবেদন করেন রিয়া চক্রবর্তী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : আত্মহত্যার আগের রাতে সুশান্তের ফ্ল্যাটে হাই প্রোফাইল পার্টির আয়োজন করা হয়?


রিয়া চক্রবর্তীর পাশাপাশি সুশান্তের বন্ধু সিদ্ধার্থ পিটানিও উলটো সুরে মন্তব্য করছেন। সম্প্রতি মুম্বই পুলিসকে মেইল করেন সিদ্ধার্থ। যেখানে তিনি দাবি করেন, রিয়ার বিরুদ্ধে বয়ান দেওয়ার জন্য সুশান্তের পরিবার তাঁর উপর চাপ প্রয়োগ করছে। গত ২২ জুলাই সুশান্তের পরিবারের কয়েকজন তাঁকে ফোন করেন। যেখান ও পি সিং, মিতু সিং এবং একজন অচেনা ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে কথা বলেন। সেখানেই রিয়ার বিরুদ্ধে পুলিসের কাছে বয়ান দেওয়ার জন্য তাঁর উপর চাপ প্রয়োগ করে রাজপুত পরিবার। সম্প্রতি এমনই অভিযোগ করেন সুশান্ত সিং রাজপুতের বন্ধু সিদ্ধার্থ পিটানি।