নিজস্ব প্রতিবেদন : কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বৃহস্পতিবার ৫ বছরের কারাদণ্ড ঘোষণা হয় সলমন খানের। সাজা ঘোষণা হওয়ার পরই যোধপুর সেন্ট্রাল জেলের ২ নম্বরে ঘরে পাঠানো হয় সলমনকে। বৃহস্পতিবার রাত জেলের ২ নম্বর ঘরেই কাটে বলিউড ‘ভাইজান’-এর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : জেলে ঢুকছেন সলমন, ভাইরাল হল ছবি


জেলের মধ্যে সলমনকে কোনও ভিআইপি ব্যবস্থা দেওয়া হবে না বলে আগেই জানিয়েছিলেন যোধপুরের ডিআইজি (কারা) বিক্রম সিং। যেমন কথা তেমনি কাজ। অর্থাত, গ্যালাক্সির বিলাসবহুল বিছানা ছেড়ে জেলের মধ্যে কাঠের খাটের উপর ঘুমনোর ব্যবস্থা হয় সলমনের। কিন্তু, বৃহস্পতিবার জেলের মেঝেতেই শুয়েই রাত কাটান অভিনেতা। সেই সঙ্গে জেলে প্রথম রাত কাটানোর জন্য সলমনকে ৪টি কম্বল দেওয়া হয়। কিন্তু, কোনও কিছু তিনি ব্যবহার করেননি। পাশাপাশি রাতে জেলের কোনও খাবারই তিনি মুখে তোলেননি।


আরও পড়ুন : বেকসুর তব্বুই গুলি চালাতে উসকেছিলেন সলমনকে


শুক্রবার সলমনের জাম্নিয়ের আবেদন মামলার শুনানি হবে। যোধপুর সেশন কোর্টে সকাল ১০.৩০ নাগাদ নিয়ে যাওয়া হবে ভাইজানকে। সলমনের জন্য ইতিমধ্যেই যোধপুর সেন্ট্রাল জেল নিরপত্তার ঘেরাটোপে মুড়ে ফেলা হয়েছে। যোধপুর সেন্ট্রাল জেলের ২ নম্বর ব্যারাকে আপাতত সলমনের সঙ্গী ধর্ষণে অভিযুক্ত স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসরাম বাপু।


আরও পড়ুন : কৃষ্ণসার হত্যার সাজা, ৫ বছরের হাজতবাস সলমনের


১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’-এর শুটিংয়ের সময় যোধপুরের কঙ্কনি গ্রামে ২টি বিরল প্রজাতির হরিণকে লক্ষ্য করে গুলি চালান সলমন। ওই সময় তাঁর সঙ্গী ছিলেন সইফ আলি খান, নীলম, তব্বু এবং সোনালী বেন্দ্রে। কিন্তু, সলমনের হাত থেকে গুলি চলেছিল, এই অভিযোগেই শেষ পর্যন্ত যোধপুর সেন্ট্রাল জেল সলমনকে হাজতবাসের নির্দেশ দেয়। সেই সঙ্গে বাকিদের বেকসুর বলে ঘোষণা করা হয় আদালতের তরফে।