তাঁকে এই নামেই ডাকতেন শ্রী, স্মৃতিচারণায় রানি
কাছের মানুষগুলি চলে যায়। তবে স্মৃতিরা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকে। স্মৃতিচারণার মধ্যে দিয়েই জীবন্ত হয়ে ওঠেন তারকারা। শ্রীদেবীর প্রয়াণে, আপাতত তাঁর স্মৃতিতে মগ্ন গোটা চলচ্চিত্র দুনিয়া।
নিজস্ব প্রতিবেদন : কাছের মানুষগুলি চলে যায়। তবে স্মৃতিরা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকে। স্মৃতিচারণার মধ্যে দিয়েই জীবন্ত হয়ে ওঠেন তারকারা। শ্রীদেবীর প্রয়াণে, আপাতত তাঁর স্মৃতিতে মগ্ন গোটা চলচ্চিত্র দুনিয়া।
কথায় বলে, আমরা জীবিত অবস্থায় কাছের মানুষগুলোকে যতটা না মনে করি, তার থেকেও বেশি মনে করি তাঁরা চলে গেলে। একই ভাবে 'শ্রী' চলে যাওয়ায় আরও বেশি করে তাঁকে মনে পড়ছে রানি মুখোপাধ্যায়ের। এক সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রানির কথায়, দুবাই যাওয়ার আগে তাঁর আগামী ছবি 'হিচকি' (২৩ মার্চ মুক্তি পাচ্ছে) দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন শ্রীদেবী। এখনও 'হিচকি' পুরোপুরি তৈরি হয়নি। আমি ভেবেছিলাম ফিল্মটা তাঁকে দেখাব। তবে সেটা আর হল না।
রানি বলেন, '' উনি আমায় বলেছিলেন লাড়ো, আমি অবশ্যই সিনেমাটা (হিচকি) দেখব। আমি বললাম হ্যাঁ মা, অবশ্যই। তৈরি হয়ে গেলেই আমি ওটা দেখাব তোমায়।'' রানি আরও বলেন, একটা বড় ক্ষতি হয়ে গেল, শুধু চলচ্চিত্র জগতের জন্যই নয়, আমদের এই ফিল্মি পরিবারে রয়েছি তাঁদের জন্যও।
প্রসঙ্গত, শ্রীদেবী শুধু রানির অনুপ্রেরণাই ছিলেন না, তাঁর খুব কাছের একজন মানুষও ছিলেন। শ্রীদেবীকে 'মা' বলেও সম্বোধন করতেন রানি। রানিকে 'লাড়ো' বলে ডাকতেন 'শ্রী'।এথেকেই বোঝা যায় তিনি রানির কতটা কাছের ছিলেন।