নিজস্ব প্রতিবেদন : ​২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে সুশান্ত সিং রাজপুতের জীবনের সবকিছু পালটে যেতে শুরু করে। সুশান্তের দিদি প্রিয়াঙ্কা সিং ভাইয়ের বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর এসএসআর-এর সঙ্গে থাকতে শুরু করেন রিয়া চক্রবর্তী। এরপরই সুশান্তের সঙ্গে তাঁর বাড়ির কর্মীদের সরাসরি যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এবার এমনই দাবি করলেন সুশান্তের প্রাক্তন অ্যাকাউন্ট্যান্ট রজত মেওয়াটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জি মিডিয়ার এক সাক্ষাতকারে রজত দাবি করেন, রিয়া চক্রবর্তীর সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকেই সুশান্তের জীবন ধরণ পালটে যেতে শুরু করে। সুশান্তের ম্যানেজার শ্রুতি মোদীকেও নিয়োগ করেন রিয়া। সিদ্ধার্থ পিটানিকেও সুশান্তের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে হাজির করেন রিয়া চক্রবর্তী। পুরনো কর্মীদের সব একে একে ছাটাই করে নতুনদের নিয়োগ করতে শুরু করেন রিয়া। এমনকী, কারও সঙ্গেই সুশান্তকে কথা বলতে দেওয়া হত না। কর্মীদের সঙ্গে রিয়া চক্রবর্তীই ফোন করে কথা বলতেন বলেও দাবি করেন রজত।


আরও পড়ুন  : শুভশ্রীর কোভিড টেস্টের রিপোর্ট কী! জানালেন রাজ চক্রবর্তী


এসবের পাশাপাশি তিনি আরও দাবি করেন, সুশান্ত সিং রাজপুত কোনও মানসিক অবসাদে ভুগতেন না। তবে তাঁকে ওষুধ খাওয়ানো হত। সুশান্ত ডেঙ্গির ওষুধ খেতেন বলে জানতেন তিনি। যদিও একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরও কেন সুশান্তকে ডেঙ্গির ওষুধ দেওয়া হত, তা তাঁর বোধগম্য হত না বলেও জানান রজত। সেই সঙ্গে সুশান্তের খরচের মাত্রাও বেড়ে যায় বিভিন্ন রকমভাবে। অভিনেতা নিজে কিছুই জানতেন না। তাঁর খরচের সবটাই নিজের হাতে সামাল দিতেন রিয়া। 


আরও পড়ুন  : রহস্যজনক একটি ফোনের পর সুশান্তের দেহ নীচে নামান সিদ্ধার্থ পিটানি!


এসবের পাশাপাশি রিয়া চক্রবর্তী কালো যাদু করতেন বলেও দাবি করেন রজত মেওয়াটি। সুশান্তের উপর সেই কালো যাদুর প্রভাব খাটানোর চেষ্টা রিয়া করতেন বলও দাবি করেন প্রয়াত অভিনেতার এক সময়ের অ্যাকাউন্ট্যান্ট।