নিজস্ব প্রতিবেদন : সুশান্ত মৃত্যুর আগের দিন রাতে যে দুজনকে শেষবারের জন্য ফোন করেছিলেন, তাঁরা হলেন মহেশ শেঠি ও রিয়া। এর আগে এমনটাই জানিয়েছিল মুম্বই পুলিস। এবার তদন্তে নেমে সুশান্তের বন্ধু মহেশ শেঠিকে জিজ্ঞাসাবাদ করল বিহার পুলিস। জানা যাচ্ছে, সুশান্তের মৃত্যু পর মহেশ শেঠিই সেই ব্যক্তি যিনি প্রথম সুশান্তের ঘরে ঢুকেছিলেন। আর তার ভিত্তিতেই সুশান্তের মৃত্যুর পর অন্যতম প্রত্যক্ষদর্শী হিসাবেই মহেশ শেঠির বয়ান রেকর্ড করেছে বিহার পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, মহেশ শেঠি বিহার পুলিসকে জানিয়েছেন, সুশান্তকে তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন, তিনি যেন তাঁর বাড়ির সঙ্গে কথা বলেন। তবে সুশান্ত উত্তরে মহেশকে জানিয়েছিলেন, রিয়া তাঁকে কথা বলতে দিচ্ছে না। মহেশ বিহার পুলিসকে জানিয়েছেন, রিয়া সবসময় সুশান্তের ফোন চেক করত। আর রিয়া তাঁর মা সন্ধ্যা চক্রবর্তীর সঙ্গে মিলে সুশান্তের গোটা টিম বদলে দিয়েছিল। আর সুশান্ত এতে একেবারেই খুশি হয়নি। রিয়া সুশান্তকে তাঁর দিদিদের সঙ্গেও কথা বলতে দেননি বলে জানিয়েছেন মহেশ শেঠি। এমনকি সুশান্ত যে বাড়িটিতে থাকত, সেটাও রিয়াই ঠিক করেছিল বলে বিহার পুলিসকে জানিয়েছেন মহেশ শেঠি।


আরও পড়ুন-সুশান্তের বাবাকে 'পাপা' বলে সম্বোধন, অঙ্কিতা বললেন, ''ওর পরিবারের যত্ন নেওয়া আমার কর্তব্য''



আরও পড়ুন-''ঘুম ভাঙতেই অপ্রত্যাশিত ফোন, মৃৃত্যুর খবর শুনেই মনে হল আমি শেষ'', বললেন অঙ্কিতা


সুশান্তের মৃত্যুর ঘটনায় ইতিমধ্যেই সুশান্তের রাঁধুনি, অঙ্কিতা, সুশান্তের দিদি সহ একাধিক জনের বয়ান রেকর্ড করেছে বিহার পুলিস। অন্যদিকে সুশান্তের রুমমেট সিদ্ধার্থ পিটানির দাবি, সুশান্তের পরিবার, তাঁকে রিয়ার বিরুদ্ধে বয়ান দেওয়ার জন্য জোর করছে। এবিষয়ে মুম্বই পুলিসকে তিনি একটি মেইল ও করেছেন বলে খবর। আবার রিয়ার দাবি, সুশান্তের বাবা প্রভাব খাটিয়ে তাঁকে ফাঁসাচ্ছেন।