নিজস্ব প্রতিবেদন : মাদক মামলায় ধৃত ঋষিকেশ পাওয়ার (Rishikesh Pawar)কে ২ দিনের হেফাজতে নিল NCB। মঙ্গলবার রাতেই হৃষিকেশকে গ্রেফতার করেছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। এরপর বুধবার সকালে তাঁকে আদালতে তোলা হয়। ঋষিকেশ আগাম জামিনের আবেদন করলেও আদালত তা খারিজ করে দেয়। গত ১ মাস ধরে ফেরার ছিলেন তিনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঋষিকেশ পাওয়ার (Rishikesh Pawar)-এর বিরুদ্ধে সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput) কে মাদক সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ, সুশান্ত(Sushant Singh Rajput)কে মাদকাসক্ত করার পিছনে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। লকডাউনের মধ্যেও ঋষিকেশই সুশান্তের জন্য গাঁজা ও হাশ সরবরাহ করতেন এবং বিনিময়ে মোটা অঙ্কের টাকা নিতেন।। ঋষিকেশের ল্যাপটপ থেকে মাদক সংক্রান্ত বিভিন্ন ছবি উদ্ধার করে NCB। 


আরও পড়ুন-নারী অথবা পুরুষ কাউকেই অশালীন আক্রমণ করা উচিত নয়, ইকুয়ালিটি দরকার : Payel Sarkar


মাদক মামলায় ঋষিকেশ পাওয়ারকে গতে সেপ্টেম্বরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর আধিকারিকরা। মাদক সরবরাহকারী, রিয়া চক্রবর্তী সহ একাধিক জনকে জিজ্ঞাসাবাদে ঋষিকেশ পাওয়ারের নাম জানতে পেরেছিল NCB।  সুশান্তের রাঁধুনি দীপেশ সাওয়ান্তকে জিজ্ঞাসাবাদেও ঋষিকেশ পাওয়ারের নাম উঠে আসে। তারপর ঋষিকেশের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ল্যাপটপ-হার্ডডিস্ক উদ্ধার করেন NCB আধিকারিকরা। জানা যাচ্ছে, গত ৮ জানুয়ারি থেকে ঋষিকেশের খোঁজ চালাচ্ছিল NCB। তবে তিনি ফেরার ছিলেন। 


ঋষিকেশ পাওয়ার শুধু সুশান্ত সিং রাজপুতের বন্ধু ছিলেন না, অভিনেতার কোম্পানি ড্রিম প্রজেক্টে সহ পরিচালক হিসাবেও কাজ করছিলেন। তবে খারাপ  ব্যবহারের কারণে হৃষিকেশ পাওয়ারকে বরখাস্ত করেছিলেন সুশান্ত। প্রসঙ্গত, মাদক মামলায় এখনও পর্যন্ত ৩০ জনকে গ্রেফতার করেছে NCB।