নিজস্ব প্রতিবেদন : বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় স্টার কিড বলা হয় তাকে। ক্যামেরার ফ্ল্যাশ যেন সব সময় তাকে নজরে রাখে। প্লে স্কুলে যাওয়া থেকে শুরু করে মায়ের সঙ্গে স্টুডিওতে, পাপারাত্জির নজরে সব সময় থাকে করিনা-পুত্র তৈমুর। আর এবার পতৌদির ছোট্ট নবাব কি করল জানেন?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : ‘সড়ক সুরক্ষা জীবন সুরক্ষা’ স্লোগান দিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্রাফিকের কাজ করছেন অক্ষয়, দেখুন ভিডিও


৭২তম স্বাধীনতা দিবস পালন করতে যখন গোটা দেশ ব্যস্ত, সেই সময় তৈমুরও কিন্তু পিছিয়ে থাকল না এক্কেবারে। অর্থাত, সকাল সকাল হাতে তেরঙা নিয়ে ক্যামেরার সামনে পোজ দিতে দেখা যায় তৈমুরকে। হাতে দেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে যখন ক্যামেরার সামনে দেখা যায় তৈমুরকে, তখন বার বার ঝলসে উঠতে শুরু করে ক্যামেরার ফ্ল্যাশ।


আরও পড়ুন : 'সীমান্তে যাঁরা দিনরাত লড়াই করছেন, তাঁদের স্যালুট জানান', স্বাধীনতা দিবসে আবেগঘন অক্ষয়


অর্থাত ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবসে কী কী করা উচিত, তা এখন থেকেই পতৌদির ছোট্ট নবাবকে শেখানো হচ্ছে। আর সেই কারণে দেড় বছর বয়সেই তৈমুরকে এবার দেখ গেল ভারতের পতাকা হাতে নিয়ে স্বাধীনতা দিবস পালন করতে। দেখুন সেই ছবি...





এদিকে সম্প্রতি ন্যানির সঙ্গে স্কুলে যাওয়ার সময় তৈমুরকে ঘিরে ধরে পাপারাত্জি। ক্যামেরা দেখে হাসতেও শুরু করে করিনার ছেলে। কিন্তু এসবের মাঝে আচমকাই তৈমুরের পাশে হাজির হয় অচেনা কেউ। যা দেখে রীতিমত থতমত খেয়ে যান তৈমুরের ন্যানি। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ওই ব্যক্তিকে সেখান থেকে সরিয়ে দেন। এরপর তৈমুরও যেন ভয় পেয়ে যায় অচেনা ব্যক্তিকে একেবারে নিজের পাশে দেখে।


আরও পড়ুন : করিনার পারিশ্রমিক শুনলে আঁতকে উঠবেন...


তৈমুরের আশপাশে কীভাবে অচেনা কেউ ঘুরে বেড়াতে না পারে, তার জন্য এবার ভাবনা চিন্তা শুরু করেছেন সইফ, করিনা। জানা যাচ্ছে, তৈমুরের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে তার জন্য এবার দেহরক্ষী মোতায়েনের কথা ভাবছেন নবাব-বেগম। যদিও, এ বিষয়ে তাঁরা কোনও মন্তব্য করেননি। কিন্তু, ছেলের আশপাশে যাতে অচেনা কেউ আচমকা হাজির না হতে পারেন, তার জন্য সচেষ্ট হয়েছেন সইফ, করিনা।


শুধু তাই নয়, ছোট থেকে তৈমুরকে আর পাঁচজন সাধারণ মানুষের মত বড় করতে চান বলে জানিয়েছেন করিনা কাপুর খান। কিন্তু, তৈমুরকে লক্ষ্য করে যেভাবে সব সময় ক্যামেরার ফ্ল্যাশ ঝলসে ওঠে, তাতে তাঁরা আতঙ্কিত। শুধু তাই নয়, তৈমুর যাতে ছোট থেকে নিজেকে বিশেষ কেউ ভাবতে না শেখে, তারা জন্য তাঁরা সব সময় চেষ্টা করেন বলেও জানিয়েছেন বেবো বেগম।