নিজস্ব প্রতিবেদন : পাপারাত্জিরা যেভাবে সব সময় তৈমুরের ছবি তুলতে শুরু করেন, তাতে আর পাঁচজন সাধারণ শিশুর মত বড় হতে পারছে না পতৌদির ছোট্ট নবাব। সব সময় ক্যামেরার ফ্ল্যাশে থেকে, তৈমুরের শিশু জীবন ব্যাহত হচ্ছে বলে বিভিন্ন সময় অভিযোগ করতে শোনা গিয়েছে করিনা কাপুর খান এবং সইফ আলি খান-কে। কিন্তু, পাপারাত্জিকে ছেড়ে যে তৈমুরও সাধারণ জীবনে অনভ্যস্ত হয়ে গিয়েছে, এবার তার প্রমাণ মিলল হাতেনাতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : অম্বানি-কন্যা ঈশার রিসেপশনে তারার মেলা, দেখুন ঝা চকচকে অনুষ্ঠানের বহর
সম্প্রতি মা করিনা কাপুর খানের সঙ্গে প্লে স্কুলে যাচ্ছিল তৈমুর। করিনা-পুত্রকে দেখে যথারীতি ক্যামেরার ফ্ল্যাশ ঝলসে উঠতে শুরু করে। কিন্তু, ক্যামেরা দেখে, সেখান থেকে চটপট সরে যাওআর চেষ্টা করেন বেবো। পাশাপাশি তৈমুরও যাতে বেশি ক্যামেরার দিকে না তাকাতে পারে, তার জন্য ব্যস্ত হয়ে ওঠেন সইফ-পত্নী। কিন্তু, পাপারাত্জি এবং ক্যামেরা দেখে, সেদিকে ছুটতে শুরু করে ছোট্ট সেলেব। শুধু তাই নয়, নিরাপত্তারক্ষীরা তাকে পাপারাত্জির দিকে যেতে বাঁধা দিলে, তৈমুর মায়ের হাত সরিয়ে দিয়ে সেদিকে ছুটে যেতে শুরু করে। 


আরও পড়ুন : এবার বিয়ের পিঁড়িতে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বোন পরিণীতি?
দেখুন সেই ভিডিও...


 




পতৌদির ছোট্ট নবাবের সি ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই তা ভাইরাল হয়ে যায় সঙ্গে সঙ্গে। শুধু মায়ের হাতে সরিয়ে তৈমুর ক্যামেরার দিকে ছুটে যায় তাই নয়, গাড়ির মধ্যে বসেও পাপারাত্জিকে দেখে হাত নাড়াতে শুরু করে সইফ-করিনার ছোট্ট ছেলে।