নিজস্ব প্রতিবেদন : ​২০১৭ সাল থেকে মাদকের জালে জড়িয়ে রিয়া চক্রবর্তী। অর্থাত ২০১৭ সাল থেকে গাঁজা, চরস, সিবিডি ওয়েলের মতো নিষিদ্ধ সব মাদকে আসক্ত রিয়া। সুশান্তের হাউজ ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডার সঙ্গে রিয়ার হোয়াটস অ্যাপের যে কথপোকথন প্রকাশ্যে এসেছে, তা থেকেই অভিযোগ স্পষ্ট বলে দাবি। স্যমুয়েল মিরান্ডার পাশাপাশি দীপেশ সাওয়ান্ত এং জয়া সাহাদের সঙ্গেও রিয়া চক্রবর্তীর হোায়াটস অ্যাপের চ্যাট থেকে স্পষ্ট যে মাদকের কারবারীদের সঙ্গে রিয়ার যোগ ছিল। রিয়ার মাদক যোগের অভিযোগ নিয়েই শুরু হয়েছে শোরগোল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : মুম্বই পুলিসের কাছে নিরাপত্তা চাইলেন রিয়া, পালটা কটাক্ষ সুশান্তের ভাগ্নীর


২০২০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ১ মে পর্যন্ত স্যামুয়েল মিরান্ডার সঙ্গে রিয়া চক্রবর্তীর যে কথপোকথন হয়েছে, সেখানে ১৭ হাজার টাকার বিনিময়ে রিয়া এবং তাঁর ভাই সৌভিক কয়েক কেজি গাঁজা কিনেছিলেন বলে অভিযোগ। সুশান্ত যেখানে গাঁজা ছাড়তে চেয়েছিলেন, সেখানে রিয়া কেন লুকিয়ে তাঁকে পানীয়ের সঙ্গে মাদক দেওয়া শুরু করেন, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। কফি-সহ বিভিন্ন ধরনের পানীয়ের সঙ্গে মিশিয়েই রিয়া, স্যামুয়েল, দীপেশরা সুশান্তকে মাদক দিতেন বলেও ওই চ্যাট থেকে স্পষ্ট হচ্ছে।


আরও পড়ুন : গাঁজা, চরসের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকতেন সুশান্ত! অভিযোগ প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষীর


এদিকে সুশান্তের প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী মুস্তাক দাবি করেন, সুশান্তের নাকি চরসের নেশা ছিল। সুশান্তের বাড়িতে যে সমস্ত ব্যক্তিগত পার্টির আয়োজন করা হত, সেখানে চরসের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকতেন অভিনেতা। কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে সুশান্ত নিজের বাড়িতে ওই ব্যক্তিগত পার্টির আয়োজন করতেন বলেও দাবি করেন সুশান্তের ওই প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী। শুধু তাই নয়, অত্যধিক মাদকের নেশায় সুশান্তের মানসিক অবস্থা টালমাটাল হয়ে থাকত বলেও দাবি করেন তাঁর প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী।