নিজস্ব প্রতিবেদন : ''তারুণ্যে ভরা, আসমান্য এক মানুষ আচমকা একদিন সকালে নিজেকে শেষ করে দিতে পারে না''। শনিবার সুশান্তের মৃত্যুতে AIIMS-এর রিপোর্ট নিয়ে মুখ খুললেন কঙ্গনা রানাউত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার  AIIMS-এর তরফে সুধীর গুপ্তা জানান ''সুশান্তের মৃত্যু আত্মহত্যা, খুনের তত্ত্ব এখানে কোনও ভাবেই খাটছে না।'' সুশান্তের দেহে কোনও রকম আঘাতে চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক সুধীর গুপ্তা। AIIMS-এর রিপোর্টের পরই ফের টুইটারে মুখ খোলেন বলিউডের 'কুইন'।


কঙ্গনা লেখেন, ''তারুণ্যে ভরপুর, আসমান্য এক মানুষ আচমকা একদিন সকালে উঠে নিজেকে শেষ করে দিতে পারেন না। সুশান্ত বলেছিলেন তিনি নিগ্রহের শিকার। ওঁর অভিযোগ ছিল মুভি মাফিয়ারা তাঁকে নিষিদ্ধ করেছে। জীবনের আশঙ্কা করেছিলেন। বলেছিলেন, মুভি মাফিয়ার হেনস্তা আর নিষিদ্ধ ঘোষণা করার কথা। ওঁর বিরুদ্ধে ভুয়ো ধর্ষণের অভিযোগের কারণে মানসিক অশান্তিতে ভুগছিলেন তিনি।''


আরও পড়ুন-সুশান্ত মৃত্যু, বলিউডে মাদক যোগ, অবশেষে নিরাবতা ভাঙলেন অক্ষয়


এখানেই শেষ নয়, বেশকিছু বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কঙ্গনা। 


১) SSR বারবার বলেছিলেন বড় প্রযোজনা সংস্থা তাঁর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ওঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র যাঁরা করেছিলেন তাঁরা কারা?  


২) কেন সংবাদমাধ্যম তাঁকে ভুয়ো 'ধর্ষণকারী'র তকমা দিয়েছিল?


৩) কেন মহেশ ভাট (Mahesh Bhatt) সুশান্তের সাইকো-অ্যানালিসিস করেছিলেন?



আরও পড়ুন-বিশেষ বন্ধু রণজয় বিষ্ণুকে সঙ্গে নিয়ে রাজকীয় মধ্যাহ্নভোজে জন্মদিন পালন সোহিনীর


প্রসঙ্গত, ২৯ সেপ্টেম্বরই AIIMS-এর তরফে CBI-এর হাতে সুশান্তের ভিসেরা রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয়। AIIMS-এর তরফে জানানো হয়েছেন, সুশান্তের সংরক্ষিত ভিসেরার মাত্র ২০ শতাংশ নমুনা নিয়ে তাঁরা পুনর্মূল্যায়ন করতে পেরেছেন। বাকি ৮০ শতাংশ মুম্বই পুলিস ব্যবহার করেছিল। পাশাপাশি AIIMS-এর ফরেনসিক টিম অভিনেতার একটি ল্যাপটপ, দুটি হার্ড ডিস্ক, একটি ক্যামেরা ও দুটি মোবাইল ফোনেরও পরীক্ষা করেছেন।