পুরুষের বন্ধ্যাত্ব প্রতিরোধে অবশ্যই মেনে চলুন এই ৫টি জরুরি পরামর্শ
পরিসংখ্যান বলছে, ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ি পুরুষেরাই। পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা অটুট রাখতে এই প্রতিবেদনে রইল কয়েকটি জরুরি টিপস...
নিজস্ব প্রতিবেদন: বর্তমানে চূড়ান্ত ব্যস্ত জীবনযাত্রায়, অনিয়মিত ডায়েট এবং স্ট্রেসের কারণে বন্ধ্যাত্ব একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইদানীং পুরুষের মধ্যে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ি পুরুষেরাই। পুরুষের সুস্থ-সবল প্রজনন ক্ষমতা ধরে রাখতে এই প্রতিবেদনে রইল কয়েকটি জরুরি টিপস।
সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে হলে স্বাভাবিক ওজন এবং নীরোগ শরীর থাকাটা আবশ্যিক। অতিরিক্ত বেশি বা অস্বাভাবিক কম ওজন সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী ওজন ঠিক রাখতে ডায়েট মেনে পুষ্টিকর খাবার খান।
অতিরিক্ত তেলেভাজা বা মশলাদার খাবার-দাবার যতটা সম্ভব কম খাওয়াই ভাল। কৃত্রিম রং ও গন্ধ যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
মৌসুমি ফল বা সবজিতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। পেয়ারা, আম, আপেল, আঙুর, তরমুজ ইত্যাদি ফল আর বাঁধাকপি, ঢ্যাঁড়স, কুমড়ো ইত্যাদি সবজিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। তাই নিয়মিত এই সব ফল আর সবজি খাওয়া জরুরি।
আরও পড়ুন: অপরিষ্কার দাঁত ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে! দাবি গবেষকদের
পুরুষের বন্ধ্যাত্ব প্রতিরোধে আমন্ড বাদাম অত্যন্ত কার্যকরী। জলখাবারে পাতে অন্তত গোটা চার-পাঁচেক আমন্ড খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি।
ভিটামিন-ই মহিলা ও পুরুষ উভয়েরই বন্ধ্যাত্ব প্রতিরোধে সাহায্য করে। দই, ইস্ট ইত্যাদি খাবারে রয়েছে এই ভিটামিন। চিকিত্সকের পরামর্শে ভিটামিন-ই ওষুধও খেতে পারেন।