ওয়েব ডেস্ক: আপনার বাড়ির চারপেয়েটির খবর কী? আপনার এই বেস্ট ফ্রেন্ড আর আপনার শিশু সন্তান, তাদের সম্পর্কই বা কেমন? কী হল!! সন্তান আছে বলে কুকুর পুষছেন না? পোষ্য থেকে বাচ্চার অসুখের ভয় কিন্তু একেবারেই অমূলক। সত্যি বরং উল্টোটা। কুকুরের সঙ্গই পারে আপনার বাচ্চার স্বাস্থ্য ভাল রাখতে।     


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এক বাড়িতে কুকুর আর শিশু! এ কথা হলেই, অনেকে ভয় পেয়ে যান। শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ভয়। মনে হয়,  পোষ্য থাকলে শিশুর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। রোগজীবাণু ছড়ানোর ভয়ও আরও বেশি। কুকুরের লোম পেটে গেলে কী না কী হয়ে যায়! আপনার চারপেয়ে বন্ধুটি আসলে শিশুর স্বাস্থ্য আরও ভালর দিকেই নিয়ে যায়। একথা উঠে এসেছে সাম্প্রতিক গবেষণায়।


যে বাড়িতে কুকুর পোষা হয় সেখানে শিশুদের অ্যাজমা, অ্যালার্জির সম্ভাবনা কম। সমীক্ষা বলছে, বাড়িতে কুকুর থাকলে এমন মাইক্রোব বা জীবাণুর হার বেড়ে যায় যা অ্যাজমা-অ্যালার্জির প্রতিরোধক। মায়ের গর্ভাবস্থার সময় থেকে শিশুর প্রথম ৩ মাসে এই বিষয়টি বিশেষ করে কার্যকরী। কুকুরের লোম বা থাবায় থাকা ময়লা কিংবা ব্যাকটেরিয়া শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। পোষা কুকুর থাকলে রিউমিনোকক্কাস এবং অসিলোস্পিরা নামে ২ ধরনের ব্যাকটেরিয়ার ব্যাপক হারে সংখ্যাবৃদ্ধি হয়। এই 'বন্ধু' ব্যাকটেরিয়াগুলি শিশুদের শরীরে গিয়ে অ্যালার্জির হার কমায়।


কুকুরের সঙ্গ পেলে, শিশুদের মধ্যে মোটা হওয়ার প্রবণতাও কমে। কুকুরের সঙ্গেই খেলুক আপনার বাচ্চা। এতে শুধু তার শরীর নয়, মনের স্বাস্থ্যও ভাল হবে। আপনার শিশুর সবচেয়ে ভাল সঙ্গী হতে পারে পোষ্যটিই। জীবনে আরও সক্রিয়তা বা অ্যাকটিভ লাইফস্টাইল বাড়ায় কুকুর। কুকুরকে দেখভালের মধ্যে দিয়ে দায়িত্ববোধ শেখে শিশুরা


কুকুর পোষার শখ অথচ বাচ্চার জন্য তাকে বাড়িতে আনছেন না, এ জিনিস তাই আর নয়। শিশুর সুস্বাস্থ্যের কথা ভেবেই তাকে তুলে দিন কুকুরের জিম্মায়। সে ভালই থাকবে।


আবার ধামাকাদার অফার জিও-র!