ওয়েব ডেস্ক: মজা করে অনেকেই বলেন এই পোড়া দেশে এখন দুটো মাত্র সিজন। গরম আর খুব গরম। তা এই যখন অবস্থা তখন ঠাণ্ডা পানীয়র বিক্রি মারে কে! নিরক্ষীয় এবং ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশগুলির আবহাওয়াই তৈরি করে দিচ্ছে ঠাণ্ডা পানীয়র বিশাল বাজার। ভারত যার অন্যতম। আর স্বস্তির শীতল চুমুকই বয়ে আনছে হরেক লাইফস্টাইল ডিজিজ। শুধু নরম পানীয়ই বা কেন? তালিকায় আছে পটেটো চিপসের মতো নানা লোভনীয় মুচমুচে খাবারও। আট থেকে আশি - সকলেই মজে। নরম পানীয়ই বলুন বা চিপসের মতো জাঙ্ক ফুড, বরাবরই ডাক্তারদের কুনজরে। সবসময়ই রোগীদের এ সব এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন মল্লিকা শেরওয়াত কত আগে করে দেখিয়েছেন, আর ধোনিদের মুখ থেকে লোকে আজ সচেতন হচ্ছে!


নিয়মিত নরম পানীয় পান করলে ওবেসিটির আশঙ্কা বাড়ে। বাড়তি ওজন ডেকে আনে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নরম পানীয়ে থাকা সুগার অগ্ন্যাশয়ের ক্ষতি করে ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াইকে দুর্বল করে দেয়। নরম পানীয়ে প্রিজারভেটিভ হিসাবে সোডিয়াম বেনজোয়েট মেশানো হয়। বাড়তি সোডিয়াম ধমনীর স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট করে। ডেকে আনে উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা। পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপের দিকে যাওয়ায় ডায়েটারি গাইডলাইন প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু। তাতে বলা হয়েছে, ফ্রি সুগার থেকে পাওয়া এনার্জির পরিমাণ খাদ্য ও পানীয় থেকে আসা মোট দৈনিক এনার্জির দশ শতাংশ বা তার কমে রাখতেই হবে।
নির্দিষ্ট কয়েকটি অবস্থায় ফ্রি সুগার থেকে পাওয়া এনার্জির পরিমাণ পাঁচ শতাংশ বা তার কমে থাকবে। ওবেসিটি-ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা মোকাবিলায় সব দেশকে নরম পানীয়র ওপর কুড়ি শতাংশ কর বসানোর সুপারিশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আমাদের দেশেও নেওয়া হচ্ছে নানা উদ্যোগ। নরম পানীয় ও জাঙ্ক ফুডের ওপর কর বসানো নিয়ে।  


আরও পড়ুন     এবার ওয়াটসনের কুকর্মের কথা বললেন মিচেল জনসন!