নিজস্ব প্রতিবেদন: কাঠগড়ায় সেই Co-Win অ্যাপ। মঙ্গলবার তা বন্ধ রইল সাড়ে তিন ঘণ্টা। ফলে টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা ছোঁয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা হলেও বাধা হয়ে দাঁড়াল কোভিড অ্যাপটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার ১৯ জানুয়ারি রাজ্যের ২০০ কেন্দ্রে মোট ১৩,৬৯৬ জনকে দেওয়া হল করোনা টিকা। আগের থেকে করোনার পোর্টালটি ভালো কাজ করলেও আজ এসএমএস সার্ভিসে কিছুটা বাধার সৃষ্টি হয়। কারণ এদিন বিকেল সাড়ে তিনটে থেকে সন্ধেয় ৭টা পর্যন্ত করোনা পোর্টালটি বন্ধ থাকে। ফলে বুধবারও করোনা টিকাকরনের লক্ষ্যমাত্র পূরণ হল না।


আরও পড়ুন-কার ভরসায় জিতবেন? নন্দীগ্রামে ২ লক্ষ ১৩ হাজার 'জয় শ্রী রাম' ভোট পদ্মে: Suvendu  


এনিয়ে রাজ্যে ৩ দিন করোনা টিকাকরণ হল। তার মধ্যে মঙ্গলবারই সবচেয়ে কম মানুষকে টিকা দেওয়া সম্ভব হল। আগের ২ দিন রাজ্যে করোনা টিকা পেয়েছিলেন যথাক্রমে ১৪,১১০ জন ও ১৫,৭০৭ জন।   


এদিকে, রাজ্যে করোনা টিকাকরণের তৃতীয় দিনেও টিকা পরবর্তি সময়ে কমবেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন ১১ জন। অধিকাংশেরই অসুস্থতা খুব সামান্য। অনেকেই টিকাকরণের জায়গায় যন্ত্রণার অভিযোগ করেন। এদের মধ্যে একজনকে ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্য একজনকে জঙ্গিপুর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিত্সার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। এদের দুজনেরই জ্বর, মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ ছিল। জানিয়েছেন রাজ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্ত্তী।


আরও পড়ুন-BJP মাওবাদীদের থেকেও ভয়ঙ্কর: Mamata; মাওবাদী এনে ক্ষমতায় এসেছিল, বিসর্জন হবে: Dilip


অন্যদিকে, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত টিকা পরবর্তি সময়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার হার প্রতি হাজারে ১ জনেরও কম। এখনও পর্যন্ত যে ৪৩,০০০ জনকে করোনা টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে কোনও সাইড এফেক্ট দেখা যায়নি।  আগামিকাল রাজ্যে আরও ৬.৯৯ লাখ ভ্যাকসিন ডোজ আসছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, বুধবার গো এয়ারের বিমানে ওই ভ্যাকসিন রাজ্য পৌঁছবে বিকেল চারটে নাগাদ।