জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সারভাইভ্যাল অফ দ্য ফিটেস্ট-- এই হল টিকে থাকার মূল মন্ত্র। মানুষও তার বাইরে নয়। অন্তহীন জীবনসংগ্রামে তাকে টিকে থাকতে হয়। একটা করোনাভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ করেই তার জীবনীশক্তি শেষ হয়ে যেতে পারে না। শেষ হলে চলবেও না। কেননা বিপদের কোনও শেষ নেই। বিজ্ঞানীরা এরই মধ্যে ঘোষণা করে দিয়ছেন, আসছে নতুন মারণ ভাইরাস! 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Next Deadly Pandemic: X=Prem নয়, এখন X=Disease! আসতে পারে নতুন ভয়ংকর এক রোগ...


করোনা যে এখন অতীত তা কিন্তু নয়। করোনা-উদ্বেগের মেঘ পুরোপুরি কেটে গিয়েছে এমনও নয়। এখনও বহু জায়গাতেই করোনার কবলে পড়ছেন অনেকে। মোটের উপর করোনা-আতঙ্কাটা কমেছে হয়তো। কিন্তু করোনা-কাঁটা দূরে সরতে না সরতেই এবার নতুন এক ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব! ভয় ধরাচ্ছে এই তথ্য-- এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাসের কবলে পড়া প্রতি দ্বিতীয় ব্যক্তিই মারা যাচ্ছেন!


সংশ্লিষ্ট মহলের বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এটি মূলত টিক-বাহিত রোগ। টিক এক ধরনের পরজীবী কীট। যারা স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, কখনও কখনও সরীসৃপ এবং উভচরদের রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক টিকগুলির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ থেকে ৫ মিলিমিটার। গরম বাড়লে এদের প্রাদুর্ভাব অনেকটাই বেড়ে যায়। বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে বর্তমানে গোটা বিশ্বের তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়ছে। আর পাল্লা দিয়ে এই ধরনের কীটপতঙ্গের প্রাদুর্ভাবও বাড়ছে।    


আরও পড়ুন: Deadlier than Covid-19 Pandemic: সাবধান! আসছে কোভিডের থেকেও মারাত্মক জীবাণু; ফের অতিমারি?


জানা গিয়েছে, বিশ্বের নানা প্রান্তে বাড়ছে সিসিএইচএফ  (CCHF)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই জ্বরে মৃত্যুর হার প্রায় ৪০ শতাংশের মতো। এর চিকিৎসাও কঠিন। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই এই ধরনের জ্বরের প্রকোপ বলে জানা গিয়েছে। সাম্প্রতিককালে এই জ্বরে প্রথম  আক্রান্তদের খোঁজ মেলে পূর্ব ইউরোপে। ফ্রান্সে বহু মানুষ এই জ্বরের কবলে পড়েছেন। ব্রিটেনেও। আবার নামিবিয়াতেও এর সংক্রমণ বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এখনই এই জ্বরকে নিয়ন্ত্রণে আনা না গেলে, শীঘ্রই তা মহামারির আকার নিতে পারে! 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)