নিজস্ব প্রতিবেদন: মাত্র একটা ভ্যাকসিনেই পঞ্চাশ জীবাণু উধাও। বাঙালি বিজ্ঞানীর যুগান্তকারী আবিষ্কার। খুব কম খরচে নির্মূল হবে রক্ত আমাশা। পনরো বছরের গবেষণায় NICED-এই বিজ্ঞানী হেমন্ত কোলে সফল। এই গবেষণার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে NICED-এর অধিকর্তা শান্তা দত্তর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কলকাতার বিজ্ঞান সাধনায় নয়া পালক। মাত্র একটি ভ্যাকসিনেই রক্ত আমাশার ৫০ জীবাণু বধ। বাঙালি বিজ্ঞানীর বাজিমাত।  রক্ত আমাশা। নামটা শুনলেই ভয়ে শিরদাঁড়া দিয়ে বয়ে যায় ঠান্ডা স্রোত। বিশেষ করে পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশু বা বৃদ্ধবৃদ্ধাদের জন্য চিন্তাটাই বেশি। এ দেশে বা এই উপমহাদেশে রক্ত আমাশার জন্য দায়ী ৫০ ধরনের সিগেলা ব্যাকটেরিয়া। পেটের ভেতর বৃহদান্ত্রে বাসা বাঁধে সিগেলা। রক্তজালিকা ফুটো করে দেয়। রক্তক্ষরণ হয়। কোনও কোনও সময় মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বিশ্বে প্রতি বছর মারা যান প্রায় ১১ লক্ষ মানুষ।



আরও পড়ুন- মহারাষ্ট্রে মহাজট: ইস্তফা ফড়নবিশের, কাছাকাছি আসছে শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস


গত একশো বছর ধরে এই জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। কিন্তু কিছুতেই বাগে আনা যাচ্ছে না। কারণ, সিগেলা অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী। ফলে কোনও ওষুধ সেভাবে কাজ করে না। তাই রোগ প্রতিরোধ জরুরি। ঠিক এই বিষয়টি নিয়েই গবেষণা চালান NICED-এর বিজ্ঞানী হেমন্ত কোলে। ১৫ বছর পর অবশেষে সাফল্য। মাত্র একটি ভ্যাকসিনেই রক্ত আমাশার ৫০ জীবাণু বধ। NICED-এর অধিকর্তা শান্তা দত্ত বলেন, এই আবিষ্কার অভাবনীয় সাফল্যের উদাহরণ। দেশের কাজে লাগবে। সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন।