ওয়েব ডেস্ক: ধর্ষণ। কেমব্রিজ অভিধান অনুযায়ী যার আক্ষরিক অর্থ, যখন কোনও মানুষ অন্য একটি মানুষের অনিচ্ছা সত্ত্বেও তাঁর সঙ্গে জোর জবরদস্তি যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হন তা ধর্ষণ। আরও সহজ করে বললে, ধর্ষণ হল এক ধরণের যৌন নির্যাতন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বর্তমান বিশ্বে নারীর ওপর ধর্ষণের ঘটনা সবথেকে বেশি ঘটছে। তবে এও ঠিক পুরুষরাও ধর্ষণের শিকার হয়েছে, তবে তা সংখ্যায় খুবই কম। কোনও রকম বাধ বিচার করে ধর্ষক ধর্ষণের মত অপরাধ করেন না। মনোবিদরা মনে করেন, ধর্ষণ, একটি সামাজিক ব্যাধি। এই ব্যধিতে আক্রান্ত হতে পারে যেকোনো মানুষ। আর এতে সবথেকে বেশি আক্রান্ত হয় শৈশব এবং সমাজ। উন্নত থেকে উন্নতশীল দেশ, হতদরিদ্র থেকে একেবারে বিত্তশালী সমাজ, ৮ থেকে ৮০ (বয়সসীমা) ধর্ষণের শিকার হয়েছে সবাই। এই ধরণের অপরাধে একজন মানুষের যে যে ক্ষতি হয়ে থাকে- 


এক। স্ত্রীর জন্মদায়ক ক্ষমতার হ্রাস।
দুই। যৌন ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারেন নারী এবং পুরুষ উভয়ই।
তিন। প্রজনন ক্ষমতা লোপ পেতে পারে।
চার। কোনও নারী গর্ভবতী অবস্থায় ধর্ষণের শিকার হলে তার গর্ভস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি থাকে। 
পাঁচ। ধর্ষণের শিকার নারী অথবা পুরুষের যৌন কর্মহীনতা দেখা দেয়।
ছয়। যৌন নির্যাতনের কারণে মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
সাত। মানুষের মধ্যে অবসাদ বাড়ে।
আট। ধর্ষণের শিকার মানুষের মনোদৈহিক রোগও দেখা যায়।
নয়। অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণের ঘটনাও ঘটে।