নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তর সংখ্যা। এখন কেন্দ্রের কাছে পাখির চোখ  যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ৫০ লক্ষ করোনা প্রতিষেধকের প্রথম ডোজ তৈরি করে ফেলা। প্রথম ব্যাচের করোনা প্রতিষেধক দেওয়া হবে সামনের সারির করোনা যোদ্ধাদের এবং সেনাদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তবে প্রতিষেধক প্রস্তুতকারীরা সরকারের কাছে বাজারের অবস্থা জানতে চেয়েছেন। তাঁদের লক্ষ্য একসঙ্গেই একের বেশি ডোজ তৈরি করে ফেলা। সম্ভবত ২০২০ সালের মধ্যেই সেই ডোজ তৈরি করে ফেলতে চাইছেন তাঁরা। সোমবারের ওই আলোচনায় প্রতিষেধক কোম্পানির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নীতি আয়োগের ভিকে পাল এবং স্বাস্থ্য সচিব রজেশ ভূষণ। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের প্রতিষেধক প্রস্তুতি এবং প্রতিষেধকের দাম ও সরকার কীভাবে সাহায্য করতে পারে, সবকিছু সম্পর্কে জানতে চেয়েছে।


প্রতিষেধক প্রস্তুতকারী সংস্থার একজন আধিকারিকের কথা অনুযায়ী প্রতিষেধক প্রস্তুতিতে অনেক অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়। তাই সরকারের বাজার সম্পর্কে নিশ্চিত করা উচিত। দেশের কোভিড ভ্যাকসিন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এমনকী আর্থিক সাহায্যও প্রয়োজনে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছেন। তবে আলোচনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। আরও আলোচনার প্রয়োজন আছে।


এখন দেশে আশার আলো দেখাচ্ছে তিনটি প্রতিষেধক। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট, অক্সফোর্ড ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ উদ্যোগে তৈরি ভ্যাকসিনের  দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্বের ট্রায়াল চালাচ্ছে। ভারতের ভারত বায়োটেক ও জাইডায় ক্যাডিলাও প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়াল চালাচ্ছে। তবে ব্রিটেনে সাড়া জাগানো ফল মেলার পর ভারত সরকারের নজর রয়েছে অক্সফোর্ডের প্রতিষেধকের উপর। তবে পিছিয়ে নেই দেশের দুই প্রতিষেধকও।


আরও পড়ুন: আরও বেশি করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন! কলকাতা ও দেওঘরে চালু হল নতুন দুটি ল্যাব