এরপরেও আপনি রোজ চুইংগাম, চকোলেট খাবেন?
সারাক্ষণ মুখে হয় চুইংগাম নয়তো চকোলেট। মুখ চলছেই। এবার তাহলে সাবধান হোন। কারণ অত্যধিক পরিমাণে চুইংগাম বা চকোলেট খেলে বারোটা বাজবে আপনার ক্ষুদ্রান্ত্রের। চকোলেট, চুইংগাম, এমনকী পাউরুটির মধ্যে যে `অ্যাডিটিভ` থাকে, তা ক্ষুদ্রান্ত্রের কোষের ক্ষতি করে। যার ফলে ক্ষুদ্রান্ত্রের খাদ্যরস শোষণ ক্ষমতা কমে যায়।
ওয়েব ডেস্ক : সারাক্ষণ মুখে হয় চুইংগাম নয়তো চকোলেট। মুখ চলছেই। এবার তাহলে সাবধান হোন। কারণ অত্যধিক পরিমাণে চুইংগাম বা চকোলেট খেলে বারোটা বাজবে আপনার ক্ষুদ্রান্ত্রের। চকোলেট, চুইংগাম, এমনকী পাউরুটির মধ্যে যে 'অ্যাডিটিভ' থাকে, তা ক্ষুদ্রান্ত্রের কোষের ক্ষতি করে। যার ফলে ক্ষুদ্রান্ত্রের খাদ্যরস শোষণ ক্ষমতা কমে যায়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিংহ্যামটন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এসেছে, চকোলট ও চুইংগামে থাকে টাইটেনিয়াম অক্সাইড। চুইংগামে যে নানা রঙের কোটিং থাকে, তার জন্যই ব্যবহার করা হয় টাইটেনিয়াম অ্যাডিটিভ। চকোলেট মুখে দিলে যে মসৃণ অনুভূতি হয়, তাও এই টাইটেনিয়াম অক্সাইডের জন্যই।
এই টাইটেনিয়াম অক্সাইড ক্ষুদ্রান্ত্রের মাইক্রোভিল্লিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। খাদ্যরস শোষণ বাধাপ্রাপ্ত হয়। ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রাচীরগাত্র দুর্বল হয়ে পড়ে। পরিপাক ক্রিয়া ব্যাহত হয়। উত্সেচকের কার্যকারিতা নষ্ট হয়।
আরও পড়ুন, এই কারণে বছরে ১ কোটির উপরে প্যাকেজ পেয়েও ছাড়তে চায় এই যুবক!