নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা সংক্রমণ আটকাতে প্রত্যকটি রাজ্যে আরও বিরাটাকারে আরটি-পিসিআর, অ্যান্টিজেন পরীক্ষার উপরে জোর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র। শুধু তাই নয়, অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় ফল ‘নেগেটিভ’ এলেও আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত করতে বলা হচ্ছে। কারণ, করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের হার মোটে ভাল নয়। গত কয়েকদিনে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাজ্যের কী অবস্থা, তার প্রতি নজর দেওয়ার জন্য রাজ্যের মুখ্যসচিবদের চিঠি দিয়েছেন  কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ। সেখানে স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়েছে, সপ্তাহে চারদিন প্রতিষেধক কর্মসূচি চালাতে হবে রাজ্য়ে।


দেশে  ধারাবাহিক ভাবে সংক্রমণ বৃদ্ধি হচ্ছে  কেরল ও মহারাষ্ট্রে। অন্যদিকে অন্যান্য রাজ্যেও সংক্রমণের হার ধীর গতিতে হলেও ঊর্ধ্বমুখী। ভ্যাকসিন আসাতে করোনা ভাইরাসের দাপট যে নাগালে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে তা ভাবলে ভুল করবেন, বলছেন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (এমস)-এর প্রধান রণদীপ গুলেরিয়ার।


নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) বিনোদ পাল বলেন,  "দুর্বল হয়ে পড়েনি করোনা ভাইরাস। যদি ভাবেন করোনা তার শক্তি হারিয়েছে, মাস্ক না পরলেও হয়, তাহলে ভুল করছেন। ইউরোপের পরিণতির কথা ভুলবেন না"। 


প্রসঙ্গত, করোনার নতুন স্ট্রেনের বাড়বাড়ন্তে কপালে চিন্তার ভাঁজ মহারাষ্ট্রে। গতকাল রবিবার লকডাউনের কিঞ্চিত ইঙ্গিত দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। পরিস্থিতি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায়, তার জন্য সমস্ত রাজ্যবাসীকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।