ওয়েব ডেস্ক : ব্যথা সহ্য করতে অনেকেই পারেন না। তাই একটু ব্যথা হলেই, সঙ্গে সঙ্গে হাত চলে যায় ওষুধপাতির দিকে। কড়া কড়া অ্যান্টিবায়োটিক। নিমেষে পেইন দূর হলেও, সবটাই কি আসলে ফিল গুড ব্যাপার? চিকিত্‍সকমহল কিন্তু বলছে, একেবারেই না। বরং ঘনঘন, মুঠো মুঠো পেইন কিলার মানে, বিপদকেই ডেকে আনা। মারাত্মক সব সাইড এফেক্ট বাসা বাঁধছে শরীরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুধু যে কিডনি, লিভারের মতো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি হচ্ছে তা-ই নয়, দীর্ঘমেয়াদী ফলও ভুগতে হতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে আশঙ্কার জায়গা, যৌনক্ষমতা হারানো। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে যে ওষুধের নাম, তার মধ্যে অনেকগুলিই ঘরে ঘরে নর্ম্যাল মেডিসিন লিস্টের এক্কেবারে শুরুতেই থাকে। কিন্তু জানা থাকে না, এতেও লুকিয়ে মহাবিপদ। অ্যাসপিরিন, নেপ্রক্সেন, ইবুপ্রফিন-এর মত পেইন কিলারের ফলে খতম সেক্স লাইফ!


সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন করে পেইন কিলার, বা দিনে দুবারের বেশি ডোজ পুরুষদের জন্য বিপদের বার্তা। আজকাল অনিয়ন্ত্রিত লাইফস্টাইলও পুরুষদের যৌনক্ষমতা হারানোর বড় কারণ। তবে দেখা গিয়েছে, পেইন কিলার নিয়মিত নিলে পুরুষদের যৌনক্ষমতা হারানোর সম্ভাবনা ৩৮% বেড়ে যায়। কোডেইন, মেথাডন, মরফিনের মতো পেইন কিলার শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরিতে বড় বাধা হয়ে ওঠে। ফলে অনেক কম বয়সেই পুরুষ যৌনক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে।


অতএব সাবধান। একমাত্র সতর্কতাই এই বিপদ থেকে মুক্তির পথ। ব্যথা হলেই পেইন কিলার নিয়ে জীবনে ব্যথা বাড়াবেন না। আরও পড়ুন, ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে রাখুন রক্তচাপ