নিজস্ব প্রতিবেদন: কোভিডের মাঝেই হদিস মিলেছে জিকা ভাইরাসের (zika virus)। কেরলে (kerala) ইতিমধ্যেই সংক্রমণ বেড়েও চলেছে। সতর্ক থাকতে প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলাও। এরই মাঝে উদ্বেগের কথা শোনালেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁদের মতে, চলতি বছরের এপ্রিল মাস (April) থেকেই অস্তিত্ব ছিল জিকা ভাইরাসের। আক্রান্তও হয়েছেন বহু মানুষ। কিন্তু কোভিডের জন্য আলাদা করে আর মশাবাহিত (Mosquito Borne) এই জিকা ভাইরাসের পরীক্ষাই হয়নি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেরলের কিমসহেল্থ হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডক্টর রাজলক্ষী সংবাদসংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাতকারে জানান, 'গত এপ্রিল মাস থেকেই আমাদের কাছে জ্বর ও ত্বকের সমস্যার উপসর্গ নিয়ে বহু রোগী এসেছেন। আমার অনুমান, মে মাসেই শীর্ষে পৌঁছোয় জিকা ভাইরাস সংক্রমণ। কিন্তু যেহেতু সেসময়ে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউও সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল তাই জিকা ভাইরাসের আলাদা করে টেস্ট হয়নি।'


আরও পড়ুন: Covid 19: তৃতীয় ঢেউয়ের প্রাথমিক পর্যায়ে বিশ্ব, জানিয়ে দিলেন WHO প্রধান


তিনি আরও জানান, 'গত দুদিনে জিকা ভাইরাসের জন্য টেস্ট চালু করেছে সরকার। কিন্তু একমাত্র সেরোসার্ভে করলে তবেই আসল চিত্র সামনে আসবে। বহু মানুষ মৃদু উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালেই আসেননি।'


প্রসঙ্গত, ৮ই জুলাই জিকা ভাইরাসের প্রথম রোগী ধরা পড়ে কেরলে। ২৪ বছর বয়সী এক গর্ভবতী মহিলা আক্রান্ত হন। এখনও পর্যন্ত সরকারি তথ্য অনুযায়ী কেরলে মোট ২৮ জন জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ ব্যাপারে কন্ট্রোল রুম খোলাসহ একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ।


আরও পড়ুন: বিশ্বজুড়ে এক লাফে অনেকটা বাড়ল Corona সংক্রমণের হার, তৃতীয় ঢেউ কি তবে এসে গেল?



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)