নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনায় আক্রান্ত হলে বয়স্কদের চেয়ে নতুন প্রজন্মের উপসর্গ বেশ কিছু ক্ষেত্রে একেবারে আলাদা। করোনায় এতদিন যে যে উপসর্গ দেখা দিচ্ছিল প্রকট আকারে সে গুলি জেনারেশন ওয়াইয়ের মধ্যে নেই বললেই চলে। দিল্লির এক ডায়গনাস্টিক সেন্টারের বিশেষজ্ঞ জানাচ্ছে, করোনায় সংক্রমিত নতুন প্রজন্মের উপসর্গ সাধারণ ভাইরাল রোগের থেকে পৃথক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জাতীয় স্তরের সংবাদ মাধ্যমে ডাঃ গৌরি আগারোয়াল বলেন, ' রোগীদের মধ্যে অনেকেই, শুষ্ক মুখ, গ্যাসের সমস্যা, পেট খারাপ, লাল চোখ, ও মাথা ব্যাথা নিয়ে এসেছিল। তাদের কোভিড পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, করোনায় আক্রান্ত তাঁরা। প্রসঙ্গত, প্রত্যেই নতুন প্রজন্মের। এদের কারও জ্বর আসেনি'।   


দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, কোভিড আক্রান্তদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ ৪৫ বছরের নিচে। 


 



মহারাষ্ট্রে কোভিড-১৯-এর কোপে স্বাস্থ্যপরিকাঠামো কোন অবস্থায় রয়েছে, তা পর্যালোচনা করার জন্য যে টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে তাদের কথায়, ১২ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে অনেকে ভর্তি রয়েছে হাসপাতালে, যেখানে গত বছর কোনও শিশুই করোনা নিয়ে ভর্তি ছিল না। 


ভাইরোলজিস্টদের মতে করোনা মিউটেন্ট করবে, খুব শীঘ্রই এর হাত থেকে মুক্তি নেই। সুতরাং  মাস্ক পড়ুন, করোনা বিধি মেনে চলুন। এড়িয়ে চলুন জমায়েত। 



দিল্লির গঙ্গারাম হাসপাতালের ডাঃ শ্যাম আগারওয়ালের কথায়, করোনা নিয়ে গবেষণা করে দেখা গিয়েছে, ৬০ শতাংশ স্ট্রেন ডবল মিউটেন্ট। আর যা খুবই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। একাধিক রাজ্য করোনা থেকে বাঁচতে সপ্তাহান্তে বা রাতে জনতা কার্ফু জারি করেছে। কিন্তু তাঁর মতে লম্বা লকডাউন জারি না করলে চেইন ভাঙা যাবে না।