ওয়েব ডেস্ক: কিডনির জন্য মাটন মারাত্মক। কিন্তু তাতে কী? ডাক্তারি এই নিষেধকে থোড়াই কেয়ার করে মাটনের দোকানে লম্বা লাইন। আম বাঙালির স্পষ্ট কথা, রোগভোগ হলেও মাটন ছাড়া যাবে না। এই লোভ কি ছাড়া যায়? যাঁরা সপ্তাহের অধিকাংশ দিন মাটন খেতেন, তাঁরা কমিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু মাটন ছাড়ার কথা ভাবছেনই না। তাঁদের সাফ কথা, মাটনের সঙ্গে নো আপস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিঙ্গাপুরের বিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক গবেষণা। ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের রিপোর্ট। সবেতেই বিপদ সংকেত। ডাক্তারদের চরম নিষেধাজ্ঞা। সেই রিপোর্ট, গবেষণা, ডাক্তারি  মানা মানছে কে। কিডনির অসুখের রক্তচক্ষুকে থোড়াই কেয়ার করেই মাংসের দোকানে লম্বা লাইন। যে ডাক্তাররা মানা করছেন, তাঁরাও শুনছেন কি?


প্রোটিন তো খেতেই হবে। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ। আর মাটন যদি হয়, তো একপিসেই চমক। বাঙালি আহ্লাদে আটখানা। ছুটির দিনে কব্জি ডুবিয়ে মাটন খান না, এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়াই ভার। যতই কেজিতে দাম ৫০০ ছুঁইছুঁই, তবুও রবিবারটা কি মাটন ছাড়া চলে? ভাল লাগার সঙ্গে নো আপস।


তাহলে তো একটা সময় কিডনির অসুখে ভুগতে হবে সবাইকে। ভাঙছে, তবু মচকাচ্ছে না আম বাঙালি। সমীক্ষা বলছে, মাটন মারাত্মক। তবে মেপে খেলে ক্ষতি নেই। কিন্তু অল্পেতে তো মন ভরে না আমাদের। সেখানেই বিপদ। বলছেন চিকিত্সকরা।