ওয়েব ডেস্ক: ছোট থেকেই পান্তার প্রতি ভালবাসা। ওপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় এসেও বদলায়নি সেই খাদ্যাভ্যাস। পান্তা খেয়ে প্রেসার নরমাল, সুগার নরমাল। আশি পেরিয়েও দিব্যি ফুরফুরে। সুস্থ শরীরের তরতাজা বৃদ্ধ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওপার বাংলায় জন্ম। গ্রাম্যমাটির গন্ধ মেখে বেড়ে ওঠা। সকালে পান্তা, দুপুরে পান্তা, রাতেও পান্তা। পান্তাময় জীবন। এপার বাংলায় পা দিয়েও বদলায়নি সে অভ্যেস। এইভাবেই কেটে গেল অনেকগুলো বছর। তাঁরা বৃদ্ধ হলেন। কিন্তু পান্তা ছাড়ার কথা ভাবেন না। কারণ পান্তা খেয়েই তো সুস্থ আছেন ওঁরা।


জাঙ্ক খাবার নৈব নৈব চ। ফাস্ট ফুড, ভাজা-পোড়া জাতীয় খাবার মুখে তোলেন না। সামান্য শারীরিক সমস্যায় ওষুধ খান না। তাই তো তিনি গর্বের সঙ্গে বলতে পারেন, তিরাশি বছর বয়সেও এমন তরতাজা থাকার রহস্য কী? উত্তর কলকাতার বনেদি বাড়ির কর্তাটি যে এখনও নিয়ম মেনে তড়িবত্‍ করে এমনভাবেই নুন, কাঁচালঙ্কা, পেঁয়াজ সহযোগে পান্তা ভাত খান। জুতসই করে মেখে দেন স্ত্রী।


নতুন প্রজন্মের কাছে পান্তা নয়, পিত্জা, বার্গারই বেশি পছন্দের। কিন্তু জানেন, পান্তার উপকারিতা। দাদু-ঠাকুমাকে কাছ থেকে দেখছেন প্রণমিতা। দেখছেন তাঁদের জীবনীশক্তি। জানেন, পান্তার উপকারিতা। তারপরেও যদি পিত্জা, বার্গারে আসক্তি না কমে, বিপদ আসন্ন।