নিজস্ব প্রতিবেদন: কর্মব্যস্ত মা। এক হাতে ঘর ও বাইরের কাজ সামলানোর মারাত্মক চাপ। রান্না করার সময়ই নেই। নিজের কাজের ফাঁকে দুপুরের খাবারটা যেমন দ্রুত সেরে নেন, তেমনই বিকেলের টিফিনেও থাকে প্রক্রিয়াজাত খাবার। তাই ধীরে ধীরে জমে ওঠে জাঙ্কফুডে প্রেম। ফাস্টফুডে উদরপূর্তি। নিজের সন্তানের মুখেও তুলে দেন প্যাকেটের খাবার। বার্গার, চিপসে অভ্যস্ত হতে থাকে শিশু। বিপদ লুকিয়ে এখানেই! ঘন ঘন অতিরিক্ত মাত্রায় প্যাকেট ফুড, ফাস্ট ফুড খাওয়ার ফলে শিশু স্বাস্থ্যের বিকাশ মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনের পর দিন প্যাকেটজাত খাবার খেতে থাকলে জাঁকিয়ে বসতে থাকে জটিল সব রোগ। উচ্চ তাপমাত্রায় তৈরি খাবার এবং প্রক্রিয়াজাত খাবারে সাধারণত উচ্চমাত্রার ট্রান্সফ্যাট থাকে। এই ট্রান্সফ্যাট হার্ট ও ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।


আরও পড়ুন: অ্যাডিনয়েড নাকি অ্যালার্জি? জানুন শিশুদের নাক ডাকার জন্য দায়ি আসলে কোন সমস্য


প্যাকেটের খাবারে মগজের ক্ষতি:


যাঁদের খাদ্য তালিকায় বার্গার, ফ্রাই, পটেটো চিপস বা কোল্ড ড্রিঙ্কসের মতো খাবার নিয়মিত থাকে, তাঁদের মস্তিষ্কে প্রভাব বেশি পড়ে। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট বলছে, খাবারে সর্বোচ্চ ০.২ শতাংশ ট্রান্সফ্যাট গ্রহণ করা যেতে পারে। এর বেশি হলে স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই কারণে ২০১৮ সালেই আমেরিকায় আনুষ্ঠানিকভাবে নিষিদ্ধ হয় ট্রান্সফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার। ২০০৭ সালেই প্রথম দেশ হিসেবে ডেনমার্ক এ জাতীয় খাবার তৈরি ও বিক্রিতে পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা জারি করে।