নিজস্ব প্রতিবেদন: অতি সম্প্রতি খবর মিলেছে চিনে শূকর থেকে ছড়ানো সোয়াইন ফ্লুর মহামারীর আকার নেওয়ার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তারপর থেকেই নতুন এই জি-৪ ভাইরাসের ভয় গ্রাস করেছে সকলকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়ে দিয়েছে এই ভাইরাস একেবারেই নতুন নয়। আগে থেকেই কড়া নজর রাখা হয়েছে এই ভাইরাসের উপরে। এমনটাই জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রধান ড: মাইকেল রায়ান।


এইচ১এন১(H1N1) ভাইরাস অনেক আগে থেকেই গ্লোবাল ইনফ্লুয়েঞ্জা সারভাইলেন্স নেটওয়ার্কের নজরে রয়েছে।


আরও পড়ুন: ফের নতুন আশা! চারটি করোনা প্রতিষেধককে ক্লিনিকাল ট্রায়ালের অনুমতি দিল আমেরিকা


রায়ান জানিয়েছেন নতুন যে তথ্য় এসেছে তা হলো ভাইরাসের পরিবর্তনের। কিন্তু মার্কিন জার্নাল প্রসিডিং অব দ্য়া ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সয়েন্স (PNAS) এর প্রকাশনায় বলা হয়েছে , চিনা গবেষকরা শূকরের অনুনাসিকায় ২০১১ সাল থেকে ২০১৮, সাত বছর গবেষণা চালিয়ে এই জি-৪ (G4 EA H1N1) ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন।


তবে রায়ান এ-ও বলেছেন, আরও ভালো করে এই ভাইরাসের গতিবিধির উপর নজর রাখতে হবে। চিনের সিডিসি (CDC) ও মার্কিন সিডিসির (CDC) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা আবারও গ্লোবাল ইনফ্লুয়েঞ্জা সারভাইলেন্স ও রেসপন্স দলের গুরুত্বকে ইঙ্গিত করছে।