নিজস্ব প্রতিবেদন: সারা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ইতিমধ্যেই ২ কোটি ৫৬ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এই ভাইরাসে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৮ লক্ষ ৫৪ হাজার ৮৬০ জনের। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের একাধিক দেশ ‘আনলক’ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটু একটু করে শিথিল করছে লকডাউনের বিধিনিষেধ। আনলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কি আদৌ স্বাভাবিক হবে জীবনযাত্রা? তাহলে কি করোনা বিপর্যয়ের দিন ফুরিয়ে এল?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার একটি ভিডিয়ো বার্তায় WHO-এর ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রস আধানম ঘেব্রেইসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus) সতর্ক করে জানান, তাড়াহুড়ো করে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করার চেষ্টা ডেকে আনতে পারে আরও বড় বিপর্যয়! তিনি বলেন, “বিগত ৮ মাস ধরে আমরা এই মহামারির সঙ্গে লড়াই চালাচ্ছি। এই পরিস্থিতির সঙ্গে লড়তে লড়তে মানুষ এখন ক্লান্ত হয়েছে পড়েছেন এবং তাঁরা এখন আগের মতো স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরতে চান। তবে কোনও দেশই এমন দাবি করতে পারে না যে, বিপর্যয়ের দিন ফুরিয়েছে।”



WHO-এর ডিরেক্টর জেনারেল আরও বলেন, “এই ভাইরাসটি সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং এর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে আমাদের সকলকেই আরও সতর্ক থাকতে হবে।” তিনি জানান, যাঁদের “এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তাঁদের রক্ষা করতে হবে। এর জন্য চূড়ান্ত নজরদারি প্রয়োজন।


আরও পড়ুন: বড় খবর! করোনা-রোধী অ্যান্টিবডি তৈরিতে সক্ষম ভারতের Covaxin, নেই কোনও বিরূপ প্রভাবও!


করোনার ওষুধ, প্রতিষেধক আসার পরেও যে এই ভাইরাসের প্রকোপ থেকে সহজে রেহাই মিলবে না এ বিষয়ে আগেই সতর্ক করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা! সেখানে তাড়াহুড়োয় জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করার চেষ্টায় ফলাফল যে আরও মারাত্মক হতে পারে, সে কথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন WHO-এর ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রস আধানম ঘেব্রেইসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus)।