নিজস্ব প্রতিবেদন: এমন বন্ধু আর কে আছে! হ্যাঁ, সিনেমার দৃশ্যায়নে গানটি মদ নিয়ে দেখানো হলেও লাইনটি সম্ভবত চায়ের ব্যাপারেও অনায়াসে বলা যায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চা যে কতরকম হয়, তার ইয়ত্তা নেই। চিনি ছাড়া লিকার চা, চিনি দেওয়া লিকার চা, দুধ চা। আদা বা মরিচ দেওয়া চা-ও আছে। এখন আবার মশলা চায়ের রমরমা চলছে। চা গোটা ভারতকে এক সূত্রে গেঁথে রেখেছে। সবাই জানে, ভারতের চায়ের বিদেশেও বিপুল কদর। শরীর ম্যাজম্যাজ করলে এক কাপ গরম চায়ের মতো ভাল ওষুধ আর নেই।  


কিন্তু এটা আমরা ক'জন মনে রাখি যে, আপাতদৃষ্টিতে এমন ভাল একটা পানীয়েরও অনেক 'সাইড এফেক্টস' আছে। চায়ের এরকমই পাঁচটি ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে এখানে আলোচনা করা হচ্ছে।


চায়ে প্রচুর ক্যাফিন থাকে। চায়ের ডাইইউরেটিক এফেক্ট-ও আছে, মানে, চা খেলে মূত্র নিঃসরণ বেড়ে যায়।


ক্যাফিনে ঘুমের ব্যাঘাত হয়, ক্যাফিন উদ্বেগ বাড়ায়, হার্ট-রেট বাড়িয়ে দেয়, শরীরে ও মনে একরকম অস্থিরতা এনে দেয়।


ক্যাফিন পাকস্থলীতে একধরনের অ্যাসিড তৈরির জন্যও দায়ী। যা হৃদযন্ত্রের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। 


প্রেগন্যান্সির ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করে অতিরিক্ত চা পান। সেখানেও অবশ্য দায়ী ওই ক্যাফিনই। অন্তঃসত্ত্বা অতিরিক্ত চা পান করলে তাঁর গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতি হয়। সে জন্য চা পানীয় হিসেবে আপাতভাবে নির্দোষ হলেও চিকিৎসকেরা প্রেগন্যান্টদের চা পান করতে নিষেধই করেন।    


চা-য়ে থিয়োফাইলিন নামের একরকম রাসায়নিক পাওয়া যায়, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী। আমরা অবশ্য অনেকেই চায়ে খেয়ে ওয়াশরুমে যাই, মনে করি, এতে পেট সাফা করতে সুবিধা হয়। কিন্তু ফল হয় উল্টো।


কী? এর পরেও কি চা-কে দারুণ বন্ধু করবেন?   


আরও পড়ুন:  এই দীপাবলিতে শুধু চুমু খান আর আলো জ্বালান সম্পর্কে