ওয়েব ডেস্ক: মাছ-মাংস হোক, না হোক। শেষপাতে মিষ্টিমুখ মাস্ট। রোজকারের ঘরের খাওয়া থেকে উত্সবের জম্পেশ ভোজ। একই ট্র্যাডিশন। শুধু রসনাই নয়, সুস্বাস্থ্যের চাবিও মিষ্টি। শেষ পাতের ম্যাজিক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মেনুতে কোর্মা, কালিয়া, মাংস, পোলাও। বাড়ি হোক বা বিয়েবাড়ি। জন্মদিন হোক বা পার্টি। শেষ পাতে মিষ্টি মাস্ট। রসগোল্লা হোক বা সন্দেশ, মিষ্টি দই হোক বা পায়েস, আইসক্রিম হোক বা চকোলেট, ডেলিসিয়াস ডেজার্ট। বাড়ি হোক বা রেস্তোরাঁ, ডেজার্ট না হলে খাওয়াটা যেন জমেও ঠিক জমাট হয় না। তবে টাইট ডায়েটের জাঁতাকলে পড়ে ডেজার্টের নেশা ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন? ভুল করছেন।


আরও পড়ুন নিজের খাবার অন্যের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পছন্দ করে কুকুরেরা


হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা রিপোর্ট বলছে, প্রতিদিন শেষ পাতে একটু মিষ্টি খেলে কমবে ব্লাড প্রেশার। পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমে। মিষ্টি খাবার শরীরের ভিতর অ্যাসিড ক্ষরণের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে, হজম ভাল হয়। শেষ পাতে মিষ্টি খেলে শরীরে সেরিটোনিন নামের হরমোনের ক্ষরণ হয়। ফলে, সুখ ও আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্য যা জরুরি। ভারী খাবার খাওয়ার পর শরীরে ব্লাড প্রেশার অত্যন্ত কমে যায়। ফলে, কখনও কখনও অস্বস্তি তৈরি হয়। কিন্তু মিষ্টি খেলে শরীরে রক্তচাপের ভারসাম্য তৈরি হয়। ফলে, কোনও অসুস্থতা বা অস্বস্তির সম্ভাবনা থাকে না। ডার্ক চকোলেটের মতো বেশ কিছু ডেজার্টে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং কোকো। যা স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়। ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। 


আরও পড়ুন জানেন কেন আমরা মশলাদার খাবার দিয়ে খাওয়া শুরু আর মিষ্টি দিয়ে শেষ করি?


বাড়িতেই তৈরি করা যেতে পারে নানারকম ডেজার্ট। স্বাস্থ্যরক্ষা তো বটেই, মিটবে মনের ইচ্ছাও। বাড়বে কাজ করার ইচ্ছে। অ্যাক্টিভ থাকা যাবে দীর্ঘক্ষণ। তাই শেষ পাতে মিষ্টি মাস্ট।