নিজস্ব প্রতিবেদন: যুগ যুগ ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাশাস্ত্রে হলুদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ইদানীং অনেক রোগের চিকিৎসায় চিকিৎসকরা পথ্য হিসেবে হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে ৪০০-৬০০ মিলিগ্রাম হলুদ খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু অত হিসেব করে, মেপে মেপে কে আর হলুদ খায়! ৪০০-৬০০ মিলিগ্রামের চেয়ে বেশি হলুদ খেলে কি হয় জানেন? বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে তা আমাদের শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াতে পারে। রয়েছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ভয়। আসুন এ সম্পর্কে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক...


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে ডায়েরিয়া, পেটের নানা সমস্যা, বমি বমি ভাব বা অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।


২) দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে রক্ত সহজে জমাট বাঁধতে পারে না।


৩) দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। অনেক সময় হলুদ অক্সালেটরের স্বাভাবিক বিপাক বিঘ্নিত করে দেয়। এর ফলে ওই অক্সালেট কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে।


আরও পড়ুন: এই কারণগুলি নিঃশব্দে বাড়িয়ে দিতে পারে মাইগ্রেনের সমস্যা


৪) অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে এটি মেন্সট্রুয়াল ফ্লো বাড়িয়ে দেয়। কারণ, হলুদ ইউটেরাইন স্টিমুল্যান্ট হিসাবে কাজ। তাই গর্ভবতী বা নতুন মায়েদের হলুদ কম খাওয়াই ভাল।


৫) যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে তাঁদের ব্লাড সুগারের মাত্রা আচমকাই কমে যেতে পারে।


৬) অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধের কার্যকারীতা কমিয়ে দিতে পারে।