ওয়েব ডেস্ক: মাসের ওই দিনগুলিতে মেয়েরা এমনিতেই শারীরিকভাবে একটু কাহিল থাকে। পেটে যন্ত্রণা, কোমরে ব্যথা, বমি বমি ভাব। মেজাজও খিটখিটে হয়ে যায়।  পিরিয়ডের দিনগুলিতে মেয়েদের হজমের সমস্যাতেও ভুগতে দেখা যায়। কেউ কেউ কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। কেউ কেউ আবার ডায়রিয়ায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মহিলাদের ঋতুচক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে মূলত দুটি হরমোন- ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন। চিকিত্সকরা বলছেন, এই প্রোজেস্টেরন হরমোনই হল যত নষ্টের গোড়া। পিরিয়ডের সময় দেহে হরমোনের ভারসাম্যে তারতম্য হয়।


ঋতুচক্রের শুরু থেকে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে দেহে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা। পিরিয়ড শুরুর ৫-৭ দিন আগে দেহে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা হয় সর্বাধিক হয়। এখন প্রোজেস্টেরন হরমোন সাধারণত পেশীকে শিথিল করে। যার ফলে এইসময় কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। অন্যদিকে, ঋতুচক্রের একদম শেষদিকে হু হু করে নামতে থাকে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা। ঠিক পিরিয়ড শুরুর সময়, তা হয় সর্বনিম্ন। যারফলে পিরিয়ড শুরুর দিনগুলিতে ডায়রিয়া দেখা দেয়।