নিজস্ব প্রতিবেদন: কবে আসবে ভ্যাকসিন? তাই নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। অনিশ্চিয়তায় ভুগছে গোটা বিশ্ব। যত দিন যাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। লাগাম টানা যাচ্ছে না কোনও মতেই। একমাত্র অস্ত্র এখন ভ্যাকসিন। কিন্তু সেই অস্ত্রের প্রস্তুতি ঠিক কোন স্তরে তা নিশ্চিত ভাবে জানা যায়নি। এমন অবস্থায় চিন্তার বার্তা দিল WHO। তরুণ তুর্কি ও আপাতত দৃষ্টিতে সুস্থ মানুষ এখনই পাবে না ভ্যাকসিন। তাদের অপেক্ষা করতে হবে কম করে দু-বছর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তরুণদের ইমিউনিটি বাড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছে WHO এর বিজ্ঞানীমহল। সেখানকার মুখ্য আধিকারিক বলেন ভ্যাকসিন পেতে দেরি। অপেক্ষা করতে হবে তরুণ ও আপাতত দৃষ্টিতে সুস্থ ব্যক্তিদের। 


মানুষ ভাবছে, ভ্যাকসিন বের হলেই করোনার হাত থেকে ছুটি। কিন্তু এই ধারণা একেবারে ভুল। বাজারে ভ্যাকসিন এলেই, মাস্ক খুলে ঘুরতে পারবেন না আপনি। 


সৌম্য স্বামীনাথন বলেন, ভ্যাকসিন এলেই যে আগের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে যেতে পারবেন এমনটা ভাববেন না। ভ্যাকসিনের যাত্রাপথ আপনার ভাবনার চেয়ে অনেকটা আলাদা। একাধিক নির্দেশিকা বের হবে ভ্যাকসিন বের হওয়ার পর। কাজেই, তরুণ এবং সুস্থ ব্যক্তিদের ভ্যাকসিন সুখ মিলতে দেরি হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। ২০২২ সালের আগে সম্ভাবনা কম। 


আপাতত দৃষ্টিতে এই প্রতিবেদন পড়ে মনে হতে পারে, তাহলে তরুণরা বা সুস্থ মানুষরা কোভিড আক্রান্ত হলে কী করবেন? অবস্থা গুরুতর হলে নিশ্চই কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু প্রথমেই যে ভ্যাকসিন পেয়ে যাবে এমনটা নয়। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তরুণদের তুলনায় বয়স্ক ব্যক্তিরা কোভিডে আক্রান্ত হলে তাদের শারীরিক জটিলতা বৃদ্ধি পায়। মৃত্যুর হারও বেশি। তাই ভ্যাকসিন বের হওয়ার পর সেদিকেই নজর দেওয়া হবে।