তথ্য সঞ্চয়ের জন্য ইন্টারনেটের থেকে ১০ গুণ বেশি জায়গা আছে মানুষের মস্তিষ্কে!
ওয়েব দুনিয়াই এখন সবথেকে বড় দুনিয়া, অন্তত এমনটাই ভাবছেন নেট দুনিয়ার মানুষ। সকালে উঠে আপনি কি করেন? উত্তরটা এখন ব্রাশ করার বদলে হোয়াটস অ্যাপ করি, এটাই স্বাভাবিক। কখন কোথায় আছেন, কোথায় যাচ্ছেন সবাইকে জানাতে একমাত্র মাধ্যম নেট দুনিয়া, না শুধু এইটুকু ভাবলে একটু ভুল হবে। না জানা অনেক কিছু এখন জানা যাচ্ছে সেকেন্ডের মধ্যেই, সৌজন্যে ইন্টারনেট। ওয়েব জালে ভাসমান তথ্য মেঘের থেকেও ঘন। বৃষ্টির ফোঁটার মত তথ্য ঝরে ঝরে পড়ছে গ্রাহকের কাছে। যেটা পছন্দ সেটা সঞ্চয় করা, আর বাকিটা, `ইগনোর`। এর থকে বড় তথ্য হাব পৃথিবীতে আর আছে নাকি? গোটা ১০০টা লাইব্রেরি এই নেট দুনিয়ার ছোট্ট একটা কোষ মাত্র। যাহা নাই এই জগতে তাহা আছে নেট জগতে। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, ইন্টারনেটের থকেও ১০ গুণ বড় জায়গা আছে, যেখানে ইন্টারনেটের ১০ গুণ তথ্য সঞ্চয় করা যায়। মানব দেহের মস্তিষ্কটাই সেই জায়গা। আমেরিকার জীবন বিজ্ঞানের গবেষণায় উঠে এসছে এমনই এক তথ্য।
ওয়েব দেস্ক: ওয়েব দুনিয়াই এখন সবথেকে বড় দুনিয়া, অন্তত এমনটাই ভাবছেন নেট দুনিয়ার মানুষ। সকালে উঠে আপনি কি করেন? উত্তরটা এখন ব্রাশ করার বদলে হোয়াটস অ্যাপ করি, এটাই স্বাভাবিক। কখন কোথায় আছেন, কোথায় যাচ্ছেন সবাইকে জানাতে একমাত্র মাধ্যম নেট দুনিয়া, না শুধু এইটুকু ভাবলে একটু ভুল হবে। না জানা অনেক কিছু এখন জানা যাচ্ছে সেকেন্ডের মধ্যেই, সৌজন্যে ইন্টারনেট। ওয়েব জালে ভাসমান তথ্য মেঘের থেকেও ঘন। বৃষ্টির ফোঁটার মত তথ্য ঝরে ঝরে পড়ছে গ্রাহকের কাছে। যেটা পছন্দ সেটা সঞ্চয় করা, আর বাকিটা, 'ইগনোর'। এর থকে বড় তথ্য হাব পৃথিবীতে আর আছে নাকি? গোটা ১০০টা লাইব্রেরি এই নেট দুনিয়ার ছোট্ট একটা কোষ মাত্র। যাহা নাই এই জগতে তাহা আছে নেট জগতে। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, ইন্টারনেটের থকেও ১০ গুণ বড় জায়গা আছে, যেখানে ইন্টারনেটের ১০ গুণ তথ্য সঞ্চয় করা যায়। মানব দেহের মস্তিষ্কটাই সেই জায়গা। আমেরিকার জীবন বিজ্ঞানের গবেষণায় উঠে এসছে এমনই এক তথ্য।