ওয়েব ডেস্ক : প্রভাবশালী মহলের একাংশের সঙ্গে ভাল যোগাযোগ ছিল ভুয়ো চিকিত্সকের । রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল, আইএমএ ও স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে নিয়মিত ওঠাবসা ছিল নরেন পান্ডের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সেই প্রভাব খাটিয়েই ২০০১-২০০৩ এর মধ্যে ভুয়ো রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে এক কোটি টাকা ঋণ আবেদন করেন নরেন পান্ডে। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলকে তাঁর রেজিস্ট্রেশন নম্বর যাচাইয়ের জন্য জন্য চিঠি দেয় ওই বেসরকারি ব্যাঙ্ক। সূত্রের খবর, কোনও যাচাই ছাড়াই ওই ব্যাঙ্ককে 'নো অবজেকশন' সার্টিফিকেট ইস্যু করে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল।


টাকা খরচের ক্ষেত্রেও ওই চিকিত্সক ছিলেন দরাজহস্ত। প্রভাবশালীদের পেছনে জলের মত টাকা খরচ করতেন নরেন। চিকিত্সকদের সেমিনার, কনফারেন্স, কলকাতায় একটি চিকিত্সক সংগঠনের দফতর তৈরির জন্যও মোটা টাকা ডোনেশন দিয়েছে এই ভুয়ো চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ। চিকিত্সকদের যে কোনও অনুষ্ঠানে লক্ষ লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া তাঁর কাছে ছিল জলভাত।


আরও পড়ুন, জিকার থাবা ভারতে, সতর্কতা জারি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ও বন্দরগুলিতে