নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৩ জন। বুলেটিন দিয়ে জানাল পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দফতর। জানানো হল বাকি ৩ জনের মৃত্যুর কারণও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। বাকি ৩ জনের যে মৃত্যুর খবর মিলেছে, তারও কারণও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ৫৭ বছর ও ৬২ বছরের দুই বৃদ্ধের প্রচণ্ড শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল। কিডনির সমস্য়ায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যজনের শ্বাসকষ্টে। তৃতীয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে উচ্চরক্তচাপের কারণে। 



এদিন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন,''প্রথমেই অনুরোধ করব। লাফিয়ে লাফিয়ে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে,এই খবর সম্প্রচার দয়া করে বন্ধ করুন। সরকারের থেকে ঘোষণা না নেওয়া পর্যন্ত চালাবেন না। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় পজিটিভ কেস ৩৭টা। তার মধ্যে ৩ জন ভালো হয়ে গিয়েছেন। মারা গিয়েছে ৩ জন। তার মধ্যে একজন নিউমোনিয়ায় মারা গিয়েছে। সকাল থেকে দেখাচ্ছেন আরও ৩ জন মারা গিয়েছে। আমাদের কাছে কোনও প্রমাণ নেই। দীর্ঘদিন ধরে একজনের কিডনি ফেলিওর। দু'বার ডায়ালিসিস করত। যে যা ইচ্ছে বলে দিচ্ছে, কোনও প্রমাণ ছাড়াই।'' 


মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, ''যে যা পারছে বলে দিচ্ছে। আজকে ৪টে পর্যন্ত ৩৭টি ঘটনা সামনে এসেছে। পজিটিভ ৩১ জন। ৩ জন ভালো হয়ে গেছে ফিরে গেয়েছে। একটা নিউমোনিয়া কেস। পরিবারই বলেছে। ডাক্তাররা ট্রিটমেন্ট করার সুযোগ পায়নি। ৩১ জনের মধ্যে পরিবার টু পরিবার হয়েছে। আলিপুরের চিকিত্সকের পরিবারে ৫ জন। তেহট্টের পরিবারের একজন আক্রান্ত হয়েছি তাঁর পরিবারের ৫ জন। ৫-এ পাঁচ। মেদিনীপুরে ৩ জন। হল ১৩। কালিম্পঙে ৪ জন। কতজন হল? ১৭জন হল শুধু চারটে পরিবার। ৩১ জনের মধ্যে ১৭ জনই চারটে পরিবারের। এজন্য এটা বারবার বলা হচ্ছে দূরত্ব বজায় রাখুন।''


আরও পড়ুন- বাংলা না ইতালি? লকডাউন ভেঙে মণ্ডা-মিঠাই খাওয়ার আগে ভেবে নিন