নিজস্ব প্রতিবেদন:  রাজ্যে ৩০ শতাংশ বুথ স্পর্শকাতর। নির্বাচন কমিশনের কাছে এমনই  রিপোর্ট দিলেন রাজ্যের জেলাশাসক, পুলিস সুপাররা। যদিও এই তালিকায় অসন্তুষ্ট কমিশন।  বিরোধীদের দেওয়া তালিকার সঙ্গে চূড়ান্ত অসঙ্গতি রয়েছে এই তালিকায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING



কমিশন সূত্রে খবর, উপ মুখ্য কমিশনার আপাতত এই তালিকা নিলেও এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে নির্বাচনের সাত দিন আগে। 
প্রসঙ্গত, পশ্চায়েত নির্বাচনে অশান্তির নজির তুলে বৃহস্পতিবারই নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ, নির্মলা সীতারামন, জে পি নড্ডারা। তাঁদের দাবি,  পশ্চিমবঙ্গের সব ক’টি বুথই স্পর্শকাতর। এই যুক্তি দেখিয়ে লোকসভা নির্বাচনের সময়ে গোটা রাজ্যকে ‘অতি সংবেদনশীল’ ঘোষণা করার জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি জানায় বিজেপি। একই দাবিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্বও। 


আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী: পার্থ



নির্বাচনের আগে বিরোধীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে শনিবারই রাজ্যে আসেন উপ মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। তিনি জেলাশাসক, পুলিস সুপারদের সঙ্গে কথা বলেন। রাজ্যের কতগুলি বুথ স্পর্শকাতর হতে পারে, তা জানিয়ে একটি রিপোর্ট জমা দিতে বলেন তিনি। সেই নির্দেশ মতোই রাজ্যের ৩০ শতাংশ বুথ স্পর্শকাতর জানিয়ে রিপোর্ট দেন জেলাশাসক, পুলিস সুপাররা। উল্লেখ্য, ভিডিও বৈঠকের পর রাজ্যের দুই জেলা- উত্তর ২৪ পরগনা ও উত্তর দিনাজপুরের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বিশেষ নজরদারির সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন।