নিজস্ব প্রতিবেদন: মালদহের সুজাপুরে বনধের দিন গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় সাসপেন্ড করা হল ৩ কনস্টেবলকে। এর পাশাপাশি নৈহাটিতে বাজি বিস্ফোরণের ঘটনায় গাফিলতির অভিযোগে সাসপেন্ড হয়েছেন আইসি ও এক পুলিস আধিকারিক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নাগরিত্ব সংশোধনী আইন-সহ একাধিক ইস্যুতে বনধের দিন রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল মালদহের সুজাপুর। সেদিনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছিল, গাড়ি ভাঙচুর করছেন কয়েকজন উর্ধিধারী। ঘটনাটির সত্যতা স্বীকার করেন মালদহের পুলিস সুপার। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। ওই ঘটনায় তদন্তের পর ৩ কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শুরু হয়েছে সিআইডি তদন্ত। 


নৈহাটিতে আবার ৯ জানুয়ারি বাজি নিষ্ক্রিয় করতে গিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়। ওই ঘটনায় পুলিসের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ ওঠে। নৈহাটির আইসি ও আর এক পুলিস আধিকারিককে সাসপেন্ড করল প্রশাসন।


     


 দিন কয়েক আগে বিস্ফোরণের তীব্রতা.কেঁপে ওঠে নৈহাটি। নৈহাটিতে ভেঙে পড়ে বাড়ির জানলার কাচ। পুলিসের গাড়িতে আগুন ধরে যায়। যখন গঙ্গাপাড়ে নৈহাটির আকাশে কুণ্ডলী পাকিয়ে উঠছে ধোঁয়া, তখন কেঁপে ওঠে নদীর উল্টোপাড়ে অবস্থিত হুগলির চুঁচুড়াও। কেঁপে ওঠে  চুঁচুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্রে থাকা হেরিটেজ বিল্ডিং, চুঁচুড়া কোর্ট ও জেলাশাসক ভবন। একাধিক বাড়ির জানলার কাচ ভেঙে পড়ে। ভেঙে পড়ে পুরসভার জানলার কাঁচ। বিকট আওয়াজের তীব্রতায় চুঁচুড়া হাসপাতালের ভিতরে ব্লাড ব্যাঙ্কের ঘরের কাচও ভেঙে পড়ে। আতঙ্কে বাসিন্দারা বাড়ি থেকে বাইরে বেরিয়ে পড়েন।


আরও পড়ুন- NPR নিয়ে সব রাজ্যই কেন্দ্রের পাশে, বাদ খালি তৃণমূল বাংলা ও সিপিএম কেরল