নিজস্ব প্রতিবেদন: তৃণমূলের (TMC) সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বিজেপির (BJP) সাত-আট জন বিধায়ক। যোগাযোগে রয়েছেন তিনজন সাংসদ। জি ২৪ ঘণ্টায় এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। সাফ জানালেন, দলবদলুদের ফেরানোর বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এখন কোভিড বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ৬ মাস তৃণমূলে নো এন্ট্রি, 'দলবদলু'দের কড়া বার্তা Sougata-র


রবিবার জি ২৪ ঘণ্টায় তৃণমূল মুখপাত্র বলেন, ‘শুধুমাত্র দল থেকে যাওয়া ব্যক্তিরা নন, বিজেপির (BJP) সাত-আট জন বিধায়ক এবং তিনজন সাংসদও তৃণমূলের (TMC) সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন৷ তবে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee), অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সি, পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ সংশ্লিষ্ট শীর্ষ নেতৃত্ব৷ সিদ্ধান্ত হলে সবাই জানতে পারবেন৷’ একুশের বিধানসভা ভোটেও ‘বাংলার মেয়ে’র উপরেই ভরসা রেখেছে রাজ্যবাসী৷ তবে ৭৭ জন বিধায়ক নিয়ে এবারই প্রথম বিধানসভায় বিরোধী দলের তকমা পেয়েছে বিজেপি (BJP)৷



আরও পড়ুন: Malda জেলা পরিষদে সমীকরণ বদলের ইঙ্গিত, তৃণমূলে ফিরতে চান ৬ দলবদলু সদস্য


ইতিমধ্যে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তাফা দিয়েছেন বিজেপির দু’জন৷ কোচবিহারের সাংসদ তথা দিনহাটা বিধানসভা থেকে জিতে আসা নীশিথ প্রামাণিক এবং রানাঘাটের সাংসদ তথা শান্তিপুর বিধানসভা থেকে জিতে আসা জগন্নাথ সরকার৷ তাঁরা সাংসদ পদেই থাকবেন৷ ফলে বর্তমানে বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭৫৷ জি ২৪ ঘণ্টায় করা তৃণমূল মুখপাত্রের দাবি সত্যি হলে, বিজেপির ভাঙন আসন্ন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল৷ তাঁদের মতে, এখন এই ৭৫ জন বিধায়ককে ধরে রাখাই গেরুয়া শিবিরের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ৷