নিজস্ব প্রতিবেদন: উর্দিধারী হোমগার্ডকে জোরকরে গোমূত্র খাওয়ানোর অভিযোগ দায়ের হল জোড়াবাগান থানায়। জোড়াবাগান থানায় অজ্ঞাত পরিচয়দের বিরুদ্ধে FIR করা হয়েছে। অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ভুলবুঝিয়ে গোমূত্র খাওয়ানো হয়েছে ওই  হোমগার্ডকে। গোমূত্র থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে বলে অভিযোগ করেছে কলকাতা পুলিস। পাশাপাশি পুলিস সূত্রে অভিযোগ, চরণামৃতের নাম করেই গোমূত্র খাইয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পঞ্চসায়রে যুবককে কুপিয়ে খুন, বেধড়ক মারধর বৃদ্ধ বাবাকেও


করোনার আতঙ্কে টলমল গোটা দেশ। এরই মাঝে গোমূত্র নিয়ে গুজব ছড়িয়েছে। গোমূত্র-গোবরের দোকান খুলে ডানকুনিতে করোনা প্রতিষেধকের নামে গোমূত্র বিক্রির অভিযোগ ওঠে শেখ মামুদ আলি নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। খবর চাউর হতেই তাকে আটক করেছে পুলিস। তবে ভয়েই হোক বা ভক্তিতে এইসব আজগুবি নিদানকে বিশ্বাসও করে ফেলছেন অনেকে। আর সেই বাজারকে মাথায় রেখেই মাথায় বুদ্ধি এঁটেছেন ডানকুনির মামুদ আলি। দিয়েছেন গোমূত্র আর গোবরের দোকান। উঁকিঝুঁকি দিচ্ছিলেন ক্রেতারাও। 


আরও পড়ুন: করোনার প্রকোপ! পশ্চিমবঙ্গে বলবৎ মহামারি আইন, জেনে নিন বিস্তারিত


এর আগেও গোমূত্র খাওয়ানোর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়, উচ্চ রক্তচাপ থেকে ক্যানসার, গোমূত্র নাকি অব্যর্থ ওষুধ! এমন দাওয়াই দিতে দেখা গিয়েছে বেশ কিছু বিজেপি-আরএসএস-এর নেতাদের। বিজেপি সাংসদ প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর তো বলেন, গরুর গায়ে হাত বোলালেই কমে উচ্চ রক্তচাপ। তাহলে করোনা নয় কেন? ইতিমধ্যে গেরুয়া শিবির থেকে সে সওয়াল উঠতে শুরু করে। করোনা রুখতে নিজে গোমূত্র খেয়ে এবং অপরকে খাইয়ে ‘সচেতনতা’ বার্তা বঙ্গ বিজেপি নেতার।