নিজস্ব প্রতিবেদন: মদন মিত্রর ভোকাল কর্ডে টিউমার ধরা পড়েছে। বর্তমানে কলকাতার এসএসকেএম হাপসাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। শনিবার কামারহাটির বিধায়ক দেখতে আসেন চিকিৎসকরা। বারবার গলা ভেঙে যাওয়ায়, কথা বলতে অসুবিধা হওয়ায়, গলার পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষা করতেই তাঁর ভোকাল কর্ডে টিউমার ধরা পড়ে। মদন মিত্রকে কয়েকটি এক্সেসাইজ করার নির্দেশ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। চলবে স্পিচ থেরাপিও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: BJP ছাড়ছেন সোনালি গুহ, তৃণমূলে ফিরতে চেয়ে Mamata-র উদ্দেশে আবেগঘন টুইট


চিকিৎসক অরুণাভ সেনগুপ্ত বলেন, “মদন মিত্রের লেফ্ট কর্ডে ছোট্ট একটি ভোকাল অ্যাঞ্জিওমা পাওয়া গিয়েছে। ওনাকে গলার উপর বেশি জোর না দিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ওনার স্পিচ থেরাপি করতে হবে। মাঝে মাঝে দেখতে হবে ওটা কমলো কিনা।“ বিষয়টি ভয়ানক না হলেও এখনই সারিয়ে নেওয়া উচিত বলে মত চিকিৎসকদের। তাঁদের অনুমান, ভোটের প্রচারে গলার উপর অত্যাধিক চাপ পড়ার কারণেই এমনটা হয়েছে।   


আরও পড়ুন: রাজ্যে Black Fungus-এর প্রথম বলি, শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে করোনা রোগীর মৃত্যু


নারদ কাণ্ডে ধৃত মদন মিত্র-সহ আরও চার হেভিওয়েটকে গৃহবন্দি থাকার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তবে ফিরহাদ হাকিম ছাড়া, বাকি তিন হেভিওয়েটই বর্তমানে এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মদন মিত্রের পরিবার সূত্রে খবর, তাঁর ব্লাড প্রেসার বেশির দিকে, সুগার ওঠানামা করছে। সঙ্গে রয়েছে প্যালপিটিশন। সদ্য কোভিড থেকে সেড়ে উঠেছেন মদন মিত্র। ফলে হাসপাতালে রেখেই তাঁর চিকিৎসা করাতে চায় পরিবার।